হাঁটু ব্যথা কেন হয়? বেস্ট ৪টি ব্যায়াম আপনি জানলে অবাক হবেন যে প্রতি পাঁচজন মানুষের মধ্যে একজন মানুষের হাঁটুর সমস্যা জীবনে দেখা দেয় আর এটা এত কষ্টকর যার হয়েছে তাকে বলে জিজ্ঞেস করে দেখবেন যে তার জীবনটা চলাফেরা হাঁটাচলা খাওয়া-দাওয়া কতটা কষ্টকর হয়ে দাঁড়ায় বন্ধুরা এই যাদের হাঁটুতে ব্যথা আছে উনাদের হাঁটু ব্যথা কমানোর জন্য একদম আল্টিমেট সলিউশন আপনাকে দিয়ে দেব যে আপনি কি করতে পারেন না করতে পারেন এই মধ্যে সব পেয়ে যাবেন এবং যাদের হাঁটুতে মানে ভবিষ্যতে সুস্থ রাখার জন্য আপনি কি কি চেঞ্জেস নিয়ে আসতে পারেন সামান্য একটু চেঞ্জেস যার মাধ্যমে এই পাঁচজন মানুষের যে।
তার মধ্যে একজন যার ব্যথা হয় সেই মানুষটা যাতে আপনি না হন বুঝেছেন আগে জেনে নিন হাঁটুটা কেন আপনার হাঁটুর মধ্যে কি কি কারণে ব্যথা হতে পারে ঠিক আছে হাঁটু একটা কমপ্লেক্স একটা জয়েন্ট কেন কমপ্লেক্স পড়ছি আপনার শরীরে যে ওজনটা আছে এই পুরো শরীরের ওজন 60 কিলো 70 কিলো 80 কিলো এটাকে বহন করে নিয়ে যাচ্ছে কে এই হাঁটুটা আপনার নি জয়েন্ট এটা বহন করে নিয়ে যাচ্ছে এবার এই হাড়টা যখন দীর্ঘদিন আপনার ওজনটাকে বহন করছে হাঁটুর উপরে দাঁড়িয়ে আছেন আপনি লক্ষ্য করে দেখুন এই হাঁটুর যে আমাদের যে থাইয়ের যে বোনটা ফিমার যাকে বলা হয় আর পার লেগের যে বোনটা যাকে টিভিয়া এই দুটোর।
মাঝখানে একটা গ্যাপ আছে জয়েন্টের মাঝ বরাবর একটা এরকম গ্যাপ আছে যখন ওজনটা বেশি হয়ে গেল ধীরে ধীরে গ্যাপটা কমে এভাবে হাঁটুর মধ্যে হাড় হাড়ের মধ্যে হাড় লেগে গেল ঘর্ষণ হওয়া শুরু হলো আর আপনার এখানে প্রবলেম দেখা দেওয়া শুরু হলো কার্টিলেজ নষ্ট হয়ে গেল আপনার স্পেস নষ্ট হয়ে গেল হাঁটু ফুলে গেল অনেক প্রবলেম দেখা দিতে পারে এবং যাদের ইনজুরি হয় ইনজুরি মানে খেলতে গিয়ে পড়ে গেছে এক্সিডেন্ট করেছে বিভিন্ন কারণে ব্যাথা পেয়ে গেছে ফুটবল খেলতে গিয়ে ব্যাথা পেয়ে গেছে ঘরে সিঁড়ি পড়তে নামতে গিয়ে পড়ে গিয়ে হাঁটুটা এরকম মুচড় খেয়ে গেছে বিভিন্ন ভাবে মুচড়।
খায় তো যেরকম আপনি কিভাবে মুচড় খেচ্ছেন সেটার উপরে ডিপেন্ড করে হাঁটুর এই যে টান টান দড়ি দিয়ে বাঁধা যে দড়িগুলো যাকে লিগামেন্টস বলা হয় এই লিগামেন্টস গুলো ছিড়ে যেতে পারে ফ্র্যাকচার হয়ে যেতে পারে ছিড়ে যেতে পারে টিয়ার হয়ে যেতে পারে দেখুন এসিএল এটা থেকে এটা দিয়ে এটা থেকে এটাকে বেঁধে দেওয়া হয়েছে এটা দিয়ে এই বুনটার সঙ্গে এই বোনটা বেঁধে দেওয়া হয়েছে এই যে লিগামেন্ট গুলো এসিএল পিসিএল এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ লিগামেন্ট এই লিগামেন্ট গুলোর উপরে আপনার হাঁটুটা এভাবে বাজ হচ্ছে আবার হচ্ছে বাজ হচ্ছে আবার হচ্ছে এই লিগামেন্ট গুলো ছিড়ে গেলে।
হাঁটু ব্যথা কেন হয়? বেস্ট ৪টি ব্যায়াম
হাঁটুগুলো আলাদা হয়ে যাবে তারপর মাংসের উপরে কোন কাজ করবে না এই লিগামেন্ট গুলো টেনে আপনার হাঁটুটাকে এভাবে বাঁচ করতে সাহায্য করে মাসুলগুলো টেনে আপনাকে বাঁচ করতে সাহায্য করে এই লিগামেন্ট গুলো খুবই ইম্পর্টেন্ট আর যখনই আপনি পড়ে গেলেন হতে পারে এই লিগামেন্ট গুলো আপনার ছুট পেয়েছে এটা ফুলে গেছে লিগামেন্টটা এজন্য আপনি হাঁটতে পারছেন না আর যদি বেশি জোরে চুট পান লিগামেন্টটা ছিড়ে যায় তাহলে আর কোন রাস্তা নেই আপনাকে সার্জারি করতে হবে ঠিক আছে অনেক সময় দেখা যায় যে এমআরআই এর মধ্যে ছবি আসে যে এরকম ভাবে লিগামেন্টটা একদম ছিড়ে গেছে এসডিএল টা একদম ছিড়ে।
গেছে কোন রাস্তা নেই সার্জারি করতে হবে এবং এই হাঁটুর মধ্যে আরো বিভিন্ন ধরনের প্রবলেম হয় কি বলেছিলাম এভাবে চলে গেল পাশে চলে গেল যদি পাশে চলে যায় এই যে এই যে কালারের দেখতে পাচ্ছেন আপনাকে এই যে এই যে এই স্কাই কালারের এটা হচ্ছে কার্টিলেজ আর এই কার্টিলেজ মানে হচ্ছে আপনার যে হাড়গুলো এটা একটা উপরে আরেকটা এভাবে চলবে কিন্তু ঘর্ষণ খাবে না একটা স্মুথ একটা মুভমেন্ট রাখবে আপনি নিশ্চয়ই দেখবেন যে আপনি অনেক সময় চিকেন খান বা এরকম হাড়ের ভিতরে এরকম স্মুথ একটা পার্ট থাকে এটাকে বলা হয় কার্টিলেজ এই স্মুথ পার্টটা যদি ক্ষয় হয়ে যায় তাহলে হাড়ের উপরে হাড়ের।
ঘর্ষণটা কিন্তু কন্টিনিউয়াস বাড়তে থাকবে আর যখন ঘর্ষণ হবে আপনি কেউ কেউ বলে হাঁটুর মধ্যে ব্যথা হচ্ছে অনেক পেশেন্ট এসে আমাকে বলে তার হাঁটুতে ব্যথা হয় হাঁটুতে শব্দ হয় হ্যাঁ হাঁটুতে শব্দ হয় হ্যাঁ হাঁটুতে শব্দ হবে কেন শব্দ হবে কারণ হাঁটুর মধ্যে অনেক স্পেস কমে গেছে হাড়ে হাড়ে ঘর্ষণ হচ্ছে এখানে দেখুন আপনি কার্টিলেজ চলে গেছে এখানে নিচে মেনিস্কাস থাকে একটা ল্যাটারাল মেনিস্কাস একটা মিডিয়াল মেনিস্কাস এগুলো কিন্তু এখানে ভিতরে ফ্লুইড থাকে নরমাল ফ্লুইড থাকে দেখবেন আপনি গাড়ির ভিতরে যে ঝেলগুলো থাকে এরকম দেওয়া থাকে হাঁটুর ভিতরেও আপনার জয়েন্টটা সিম্পল ভাবে।
মুভমেন্ট করার জন্য এগুলো কমে যেতে পারে তো এই যে সমস্যাগুলো আপনাকে বলছি তার থেকে বেরিয়ে গিয়ে আরো সমস্যা হতে পারে যে যেমন আর্থ্রাইটিস অস্টিও আর্থ্রাইটিস রিমোটয়েড আর্থ্রাইটিস বার্থাইটিস হ্যাঁ এই রোগগুলো হতে পারে এগুলো কিছু নয় আপনার যে বোনগুলো সেগুলো ক্ষয় হয়ে যাচ্ছে বোনগুলো ক্ষয় হয়ে যাচ্ছে হাড়গুলো ক্ষয় হয়ে যাচ্ছে আপনার জয়েন্টগুলো একদম লেগে যাচ্ছে আপনি হাঁটতে পারছেন না সেখানে কোন মোভেবিলিটি নেই সেটা ফিক্সড হয়ে যাচ্ছে আপনি কিভাবে হাঁটবেন হাঁটতে পারেন না ব্যাথা হয় এরকম প্রবলেম দেখা দেয় বন্ধু একদম মানে বয়স্ক মানুষদের যাদের একটু।
আপনিও বয়স হবে আমারও বয়স হবে যদি বেঁচে থাকি তো এই যে প্রবলেমগুলো বলছি এখানে এত মানে যন্ত্রণাদায়ক এখান থেকে আপনি বাঁচতে পারেন আমি সিম্পল কিছু লাইফস্টাইল আপনাকে বলে দেবো এবং অনেকের হয় কি আবার ইনফেকশন হয়ে যেতে পারে ইনফেকশনটা কিন্তু টোটালি ডিফারেন্ট ব্যাপার মানে এখানে আপনার প্রথম কোন ভাইরাসে অ্যাটাক করেছে কোন একটা কারণে ব্যথা পেয়েছেন কিছুদিন পর আপনি দেখে গেলেন এখানে ইনফেকশন হয়ে গেছে এখানে পুত জমা শুরু হয়ে গেছে তাহলে এখানে সোয়েলিং হয়ে গেছে হাঁটুটা ফুলে গেছে আবার অনেকে জলও জমে যায় ইনফেকশন জলও জমে হাঁটুর ভিতরে জল জমে হাঁটুটা পুরো ফুলে গেছে এইসব।
নিয়মিত এই কয়েকটি ব্যায়াম করুন
প্রবলেম হাঁটুর মধ্যে দেখা দেয় এত ইম্পর্টেন্ট একটা জয়েন্ট আপনার একটু সাবধানতা মেইনটেইন করা উচিত আপনি একটু লাইফস্টাইল মেইনটেইন করা উচিত আমি এই আপনাকে তিনটা এক্সারসাইজ দেখাবো ঠিক আছে বন্ধু দেখুন হাঁটুর মধ্যে কিন্তু অনেকের আবার ফ্র্যাকচারও হয় ফ্র্যাকচার মানে হাড়গুলো ভেঙে গেল হাড়গুলো পরে ভেঙে গেল সেটা আলাদা ব্যাপার ঠিক আছে সেটা সেটা আমি বলছি না দেখুন এবার হাঁটু ব্যথা কমানোর জন্য আপনি কিছু ব্যায়াম শিখে রাখুন এরকম একটা টাওয়েল নেবেন নিয়ে এটাকে ভাজ করে নেবেন একটু বড় সাইজ করে তারপর এটাকে হাঁটুর নিচে আপনি এভাবে একদম হাঁটুর।
নিচে রাখবেন রেখে আপনি এটাকে চাপ দেওয়ার চেষ্টা করবেন হাঁটুটাকে হাঁটু দিয়ে টাওয়েলটাকে চাপ দেওয়ার চেষ্টা করবেন জুড়ে যতটা সম্ভব আপনার হাঁটুতে ব্যথা আছে লক্ষ্য রাখবেন যতটা সম্ভব আপনি হাঁটুলটাকে টাওয়েলটাকে চাপ দেওয়ার চেষ্টা করবেন এবং 10 থেকে 15 সেকেন্ড ধরে রাখবেন তারপর আবার ছেড়ে দেবেন আবার চাপ দেওয়ার চেষ্টা করবেন 10 থেকে 15 সেকেন্ড ধরে রাখবেন এর চেয়ে বেশি রাখবেন কারণ আপনার এদিকে ব্লাড সার্কুলেশন হয় আপনি লক্ষ্য রাখবেন ব্লাড সার্কুলেশন বন্ধ হয়ে যায় অল্প সময়ের জন্য আপনি যখন চাপ দেবেন আপনি বুঝতে পারবেন এসব মাসুলের উপর আপনার প্রচন্ড চাপ।
পড়ছে যার মাধ্যমে মাসুলের স্ট্রেন্থ বাড়বে এবং হাঁটুর হেলথ ইমপ্রুভ হবে এই ব্যায়ামটা করবেন আপনি সকাল বিকাল করতে পারেন নেক্সট এক্সারসাইজ হচ্ছে এই টাওটাকে একটু আপনি নিচে সরিয়ে দেবেন ঠিক অ্যাঙ্কেলের পাশাপাশি আপনি রাখবেন রেখে আপনি এটাকে হাঁটুটাকে আবার চাপ দেওয়ার চেষ্টা করবেন একটু উল্টো দিকে হয়ে যাচ্ছে তাই না কিন্তু এটার মাধ্যমে আপনার হাঁস হাঁটুর যে লিগামেন্টস গুলো সেটার উপরে টান পড়বে এবং হাঁটুর মোবাবিলিটিটা বৃদ্ধি পাবে হাঁটুটাকে আপনি ভাজ করতে পারছেন না ফ্লেক্স করতে পারছেন না এগুলো করার চেষ্টা করবেন থার্ড এক্সারসাইজ আমি আপনাকে।
দেখাচ্ছি যেটা খুবই ইম্পর্টেন্ট যাদের হাঁটু ফ্লেক্স হয় না যাদের হাঁটু ভাজ করতে অসুবিধা হয় উনাদের জন্য স্লোলি এভাবে স্লোলি এভাবে উপরে তুলবেন সোজা করে করে আপনি এরকম মারার চেষ্টা করবেন প্রথম দিকে যদি আপনি পারেন এতটা তার নেক্সট স্টেপে আপনি আরো আরো নিয়ে চেষ্টা করে আপনি হাত দিয়ে দিয়ে এভাবে ধরে একটু আপনার বুকের দিকে লাগানোর চেষ্টা করবেন যখন আপনি একদম স্ট্রেন্থ হয়ে যাবে তখন আপনি বুকের দিকে লাগানোর চেষ্টা করবেন আমার হাঁটুতে ব্যথা নেই তাই আমি আপনাদের দেখাতে পারছি যাদের হাঁটুতে ব্যথা হয়তো এটা নাও পারতে পারেন এই ব্যায়ামটা আপনি।
দাঁড়িয়েও করতে পারেন কিভাবে জাস্ট এভাবে আপনি দাঁড়াবেন দাঁড়িয়ে আপনার হাত দিয়ে পাটাকে ধরবেন অ্যাঙ্কেলের মধ্যে ধরে আপনি টান দিয়ে এভাবে তুলার চেষ্টা করবেন এটা আপনি দেখবেন হাঁটুতে প্রচুর টান পড়ছে এটা আপনি 10 বারের মত করুন এবং সকাল বিকাল করার চেষ্টা করুন যদি কোন ব্যায়ামে আপনার ব্যথা বৃদ্ধি পাচ্ছে সেই ব্যায়ামটা শুধু আপনি এভয়েড করবেন অন্য ব্যায়ামগুলো আপনি করবেন একটু স্ট্রেন্থ বাড়াতে চান তাহলে এটাকে আপনি আরেকটু এভাবে একটু এত এত ভারী হবে না তখন একটু পাতলা হবে ঠিক আছে একটু পাতলা হবে আরেকটু পাতলা নেবেন নিয়ে আপনি এখানে রেখে দেবেন রেখে দিয়ে এভাবে আপনি।
Fitness tips: হাঁটুর ব্যথায় কাবু? সহজ কিছু ব্যায়ামেই মিলবে
চাপ দেওয়ার চেষ্টা করবেন বুঝতে পারছেন আমি চারটা এক্সারসাইজ আপনাকে দেখালাম তারপরও আপনাদের বলি দেখুন এই এক্সারসাইজগুলোর জন্য সবচেয়ে বেস্ট হয় আপনি একজন ফিজিওথেরাপিস্ট কে দেখাতে পারেন যদি আপনার হাঁটুতে সুস্থ রাখতে চান আপনার হাঁটুকে খুব দ্রুত সুস্থ রাখতে চান করতে চান তাহলে একজন ফিজিওথেরাপিস্ট কে দেখাবেন ফিজিওথেরাপিস্টরা স্পেশাল কিছু ইকুইপমেন্ট দিয়ে আপনার সঠিক যে এক্সারসাইজটা সেটা আপনাকে করিয়ে দেবে এবং আপনি খুব দ্রুত আপনার হাঁটুটা সুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে এবার কিছু খাবারের কথা বলে দিচ্ছি যে খাবারগুলো খেলে আপনার হাঁটু ব্যথাটা।
দ্রুত সারিয়ে ওঠার সম্ভাবনা থাকবে নাম্বার ওয়ান হচ্ছে ফ্যাটি ফিশ মানে যে ফিশগুলোর মধ্যে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড থাকে ধরুন আপনি ইলেশিয়া ফিশ খাচ্ছেন বা বড় রুই বড় খাতলা ফিশ যেটার মধ্যে ফ্যাট থাকে চর্বি থাকে বেশি মাছের তেল থাকে সেই খাবারগুলো খাওয়ার চেষ্টা করবেন ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিডটা ইনফ্লামেশন কমাতে সাহায্য করে তাছাড়া আরো অনেক এন্টি ইনফ্লামেটরি খাবার আছে যেমন আপনাদের আমরা আদা খেয়ে থাকি রসুন খেয়ে থাকি হলুদ খেয়ে থাকি এগুলো খাওয়ার চেষ্টা করবেন এগুলো এন্টি ইনফ্লামেটরি যেটা আপনার হাঁটু ব্যথা তাকে কমাতে সাহায্য করবে অনেকে
হলুদটা কিভাবে খাবেন হয়তো জানেন না আমি বলে দিচ্ছি এক পিস হলুদ নিয়ে হলুদের শরবত বানিয়ে আপনি খেতে পারেন তাতে আপনার উপকার করবে দিনে একবার খাবেন বেশি খাবেন না কারণ হলুদের মধ্যে যে কারকুমিন উপাদানটা থাকে যেটা আপনার অনেক উপকার করে এটা লিভার থেকে শুরু করে আপনার পুরো শরীরে এন্টি ইনফ্লামেটরি কাজ করে থাকে তাছাড়া আপনি অলিভ অয়েল খেতে পারেন অলিভ অয়েল খেতে পারেন আপনি যে সাইট্রাস ফুড ভিটামিন সি খুবই গুরুত্বপূর্ণ যাদের কার্টিলেজ মানে রাফার হয়ে গেছে কার্টিলেজ কমে গেছে উনাদের রিপেয়ারের জন্য মানে ভিটামিন সি টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ তাই সাইট্রাস ফুড।
যেমন লেবু কমলালেবু মানে এগুলো খাওয়ার একটু চেষ্টা করবেন তাছাড়া যে গ্রীন লিফি ভেজিটেবলস গুলো যেমন পালং শাক আরো বিভিন্ন ধরনের হলুদ হলুদ যে সবজিগুলো আছে সেগুলো একটু ফোকাস করে খাওয়ার চেষ্টা করবেন আর সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে আপনি ভিটামিন ডি টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ আপনার হাঁটুকে হাঁটুর হাড়কে স্ট্রং থাকে জন্য আপনি সকালে চেষ্টা করবেন মিনিমাম আপনি 15 থেকে আধা ঘন্টা পর্যন্ত খুব পাতলা কাপড় পড়ে রোদের মধ্যে থাকার তাতে আপনার হাঁটুর হাড়গুলোর মধ্যে ভিটামিন ডি পর্যাপ্ত পরিমাণে পাবে এবং হাঁটুর হাড় সুস্থ থাকার সম্ভাবনাটা।
অনেক বেড়ে যাবে এখন এখানে আপনি কি করতে পারেন আপনি একটু ব্যথা পেয়েছেন হাঁটুতে ব্যথা চলতে পারছেন না আপনি কি করবেন আপনি এখানে সোয়েলিং আপনার যদি সোয়েলিং না থাকে হাঁটুটা যদি ফুলা না থাকে তাহলে আপনি হট কম্প্রেশনও দিতে পারেন মানে একটু গরম একটু গরম বালুটাকে একটু গরম করে একটা বালুকে আপনি গরম করে সেই বালু কাপড়ের মধ্যে বেঁধে সেই গরমটা আপনি লাগালেন এটাকে বলা হয় হট কম্প্রেশন এটা দিলে আপনার ব্যথাটা কমবে ইনস্ট্যান্ট একটু ব্যথা কমবে এবং যদি আপনার ফুলা না হয় হাঁটুটা যদি সোয়েলিং না থাকে তাহলে আপনি সেখানে কি লাগাতে পারেন কোল্ড কম্প্রেশন কোল্ড কম্প্রেশন মানে।
ঠান্ডা বরফ লাগাবেন কিভাবে লাগাবেন বরফ আইস প্যাক থাকে আজকাল ফার্মাসির মধ্যে খুবই কম টাকা পাওয়া যায় আপনি নিতে পারেন আইস প্যাকও লাগাতে পারেন বা আপনার ফ্রিজ স্নিক বরফ বের করে কাপড় দিয়ে মুড়িয়ে সেখানে আপনি ধরে রাখলেন পাঁচ মিনিট করে ধরে রাখলেন তিন মিনিট ধরে রাখলেন সাত মিনিট ধরে রাখলেন বেশি ঠান্ডা লাগছে সঙ্গে সঙ্গে সরিয়ে দিলেন আবার লাগালেন কিন্তু ভুল করেও আইস কম্প্রেশন দেওয়ার সময় আপনি কখনো এভাবে আইস। লাগিয়ে এভাবে ঘষাবেন না যদি ঘষান তাহলে আপনার স্কিনগুলো নষ্ট হয়ে যাবে স্কিন বার্ন হয়ে যাবে জাস্ট লাগিয়ে এভাবে রেখে দেবেন যে জায়গায় আপনার ব্যথা।
হাঁটু ব্যথার জন্য 10টি প্রাকৃতিক ঘরোয়া প্রতিকার
বুঝতে পারছেন আমি কি বলেছি এই যে কম্প্রেশনটা এটাকে হালকাভাবে নেবেন না এটা আপনার ইনস্ট্যান্ট পেইন রিলিফ করতে সাহায্য করবে দেখুন আর যাদের হাঁটু ব্যথাটা কমছে না দীর্ঘদিন থেকে আপনি কি করবেন আপনি আপনি একটা জিনিস ট্রাই করতে পারেন সেটা হচ্ছে রুমটল এই যে রুমোটল এটা একটা কম্বাইন একটা 100% ন্যাচারাল একটা জিনিস তৈরি হয়েছে যেটা আমি আপনাকে এজন্য বলছি কারণ এই যে ইনগ্রিডিয়েন্ট গুলো এগুলোর মাধ্যমে আপনার ব্যথা কমবে আমি দেখাচ্ছি আপনাকে এটা আপনি google এ সার্চ করে দেখুন যেসব ইনগ্রিডিয়েন্ট তৈরি হয়েছে আপনি যদি একটু সচেতন হন ভালো করে।
পড়াশোনা করে দেখুন এই যে ইনগ্রিডিয়েন্ট গুলো এটার ভিতরে আছে এটা প্রত্যেকটা ইনগ্রিডিয়েন্ট কিন্তু আপনার ব্যথাকে কমাতে সাহায্য করবে যেকোনো জায়গায় ব্যথা ধরুন আপনার কোমরে ব্যথা হচ্ছে আপনার হাঁটুতে ব্যথা হচ্ছে রিস্ট জয়েন্টে ব্যথা হচ্ছে আপনি এই তেলটা লাগিয়ে একটু মাসাজ করবেন তাহলে আপনার এই যে তেলটা এই ব্যথাটা কমাতে সাহায্য করবে আর যে জায়গায় আপনার ব্যথা সেখানে কমানোর জন্য আপনার জয়েন্টের ব্যথাকে কমানোর জন্য আপনি এর রুমেটল যেটা ক্যাপসুল এটা আপনি সকাল বিকাল করে দুটো করে ট্যাবলেট আপনি খেতে পারেন আর এই যে লিভকন ক্যাপসুল এটা আপনি খেতে পারেন।
কিভাবে এটা আপনি দুটো করে খাবেন এটা আপনার ওভারঅল যে হেলথটা এটাকে মেইনটেইন রাখবে আপনার ওভারঅল শরীরের মধ্যে স্ট্রেন্থ দেবে যার মাধ্যমে আপনার হাট যে জয়েন্ট গুলো সেখানের মধ্যে আপনার ইনফেকশন হওয়া থেকে কমবে এবং আপনার মানে জয়েন্ট গুলো ব্যথাটা তাড়াতাড়ি দ্রুত সরিয়ে ওঠার চেষ্টা করবে এগুলো 100% ন্যাচারাল যেগুলো আপনার কোন ক্ষতি করবে না কিন্তু আপনার উপকার করবে অবশ্যই এটা আপনার জয়েন্টের মুবাবিলিটি বৃদ্ধি করবে মানে আপনি হার্ট এটার যে মুভমেন্ট করছেন ফ্লেক্স করছেন এক্সটেনশন করছেন এগুলো বৃদ্ধি হবে আপনি স্টিফ হবে না জয়েন্টটা আপনার জয়েন্টের ব্যথা কমাবে।
আপনার মাসুলের মধ্যে স্ট্রেন্থ নিয়ে আসবে এগুলো একদম কম্বাইন এটা স্পেশালি জয়েন্টের উপর তৈরি করে বানানো হয়েছে আপনি যদি এগুলো নিতে চান আমি এবং কমেন্ট বক্সের মধ্যে এগুলোর লিংক দিয়ে দেবো সেখান থেকে যদি আপনি অর্ডার করেন তাহলে কোম্পানি মানে amazon flipkart ওয়েবসাইট সেখান থেকে যদি আপনি অর্ডার করেন আমার ডেসক্রিপশন এবং কমেন্ট বক্সের মধ্যে লিংকে ক্লিক করলেই আপনি এগুলোর লিংক পেয়ে যাবেন এখান থেকে আপনি অর্ডার করলে কোম্পানি আপনাকে ঘরে পৌঁছে দেবে আর এটা আপনি নিয়ে ব্যবহার করুন আপনার কাজে আসবে এবার আমি আপনাকে।
কিছু লাইফস্টাইলের কথা বলে দিচ্ছি যে লাইফস্টাইলটা যদি একটু মেইনটেইন করেন তাহলে ভবিষ্যতে আপনার আর হাঁটু ব্যথা এগুলো হবে না কেন বলছি দেখুন কোন একটা দিন মানুষের হাঁটু ব্যথা কম হতো কারণ মানুষ তখন মানে হাঁটাচলা বেশি করতো গাড়ি বাইক এগুলো ছিল না এবং এত হাঁটাচোলা বেশি থাকার কারণে এই যে মাসুলগুলো থাকে হাঁটে হাঁটুর পাশাপাশি মাসুলগুলোর মধ্যে স্ট্রেন্থ বাড়ে লিগামেন্ট গুলোর মধ্যে স্ট্রেন্থ বাড়ে যার জন্য এই বোনগুলো কাছাকাছি আসতে পারে না শুধু হাঁটুর মধ্যে ফ্লেক্সিবিলিটি থাকে সবসময় এটা বন্ধ হয়ে যায় না এজন্য হাঁটাচলা করার চেষ্টা করবেন আপনার ঘরের।
মধ্যে সবসময় চেয়ার টেবিলে বসে থাকবেন না চাইবেন একটু বসার জন্য একটু উঠার জন্য আপনি খাবার খাচ্ছেন নিচে ফ্লোরে বসে খান দেখবেন আপনি যে বসছেন উঠছেন আপনি ইউরিন করছেন আপনি বসে ইউরিন করুন দিনে যে বসছেন উঠছেন এই যে কাজগুলো করছেন বা আপনি কোথাও দুতলা তিন তলা বিল্ডিং এ উঠছেন তখন আপনি লিফট ব্যবহার করবেন না হাঁটুতে হেঁটে উঠার চেষ্টা করবেন আপনার হাঁটুর জয়েন্টের মধ্যে আপনার স্ট্রেন্থ বৃদ্ধি পাবে এবং আপনি বুঝতে পারবেন যে আপনার হাঁটুর ভবিষ্যতে কোন সমস্যা হবে না ঠিক আছে আপনি এগুলো একটু মেইনটেইন রাখবেন হাঁটুর কিছু ব্যায়াম করবেন এক্সারসাইজ।