মোবাইল সাথে রেখে ঘুমানো কতটা বিপদজনক মানুষ ভাত না খেয়ে থাকতে পারবে কিন্তু মোবাইল ছাড়া একদিন থাকা মুশকিল হয়ে দাঁড়িয়েছে আর এই মোবাইলটা যে ব্যবহার করাটা কতটা ক্ষতিকর কিন্তু এই ক্ষতি থেকে আপনি বাঁচতে পারেন বন্ধু একটু সাবধানতার মাধ্যমে যদি আপনার নলেজ থাকে তাহলে আপনার মোবাইল ব্যবহার করুন আপনার ক্ষতি করবে না আমি সেই সাবধানতা কি কি অবলম্বন করতে হবে একদম খুবই সহজ আপনি সেটা জানতে পারবেন এই মাধ্যমে এবং মোবাইল ব্যবহার করলে কি কি ক্ষতি করে আপনার মাথা থেকে কতটা দূরে রাখতে পারবেন পুরুষদের পেলভিস থেকে কতটা দূরে রাখতে পারবেন প্যান্টের পকেটে রাখা যাবে নাকি বুক প্যাকেটে রাখেন।
তাদেরকে ক্ষতি করবে কোথায় রাখা যাবে যে আপনার কোন ক্ষতি করবে না এবং ফ্লাইট মুড কত সময় কথা বললে সেফ অনেকে গার্লফ্রেন্ড বয়ফ্রেন্ডের সঙ্গে মানে ঘন্টার পর ঘন্টা রাতদিন কথা বলে যাচ্ছে যারা বিদেশে আছেন উনারাও কথা বলছেন বউয়ের সঙ্গে আপনারা কত সময় ব্যবহার করতে পারবেন ফোনটা ফোনে কত সময় কথা বলতে পারবেন কিভাবে কথা বললে আপনি সেফ থাকবেন এবং আরো অনেক প্রশ্ন জবাব দেবো ধরুন আপনি facebook করছেন instagram করছেন কত সময় থেকে আপনি মানে কথা বলছেন না কিন্তু আপনি মোবাইল দেখছেন ব্যবহার করছেন কত সময় ব্যবহার করতে পারবেন কিভাবে ব্যবহার করতে পারবেন প্রত্যেকটা প্রশ্নের।
জবাব পাবেন আপনার মনে হচ্ছে ইনফরমেশন নাই কিন্তু অনেক সাইন্টিফিক ইনফরমেশন এই আপনাকে দিতে যাচ্ছি শুধু একটাই রিকোয়েস্ট আমি কোন এডিটিং করতে পারবো না সময় খুবই কম আপনি মন দিয়ে দেখবেন অনেক কাজে আসবে প্রথমে শুনে রাখুন আমরা যখন মোবাইলে যদি আপনি কন্টিনিউয়াস কথা বলেন বেশি সময় ধরে কথা বলেন বা মোবাইল কন্টিনিউ আপনি ব্যবহার করেন বা মোবাইল মাথার কাছে রেখে ঘুমিয়ে যাচ্ছেন আপনার মাথার ব্রেইনের মধ্যে কি হতে পারে গ্লুকোজ কমে যেতে পারে কেননা মোবাইলের ভিতরে কি থাকে মোবাইল আপনি ঘুমিয়ে গেছেন অসুবিধা নেই কিন্তু।
মোবাইল সাথে রেখে ঘুমানো কতটা বিপদজনক
মোবাইলটা তো ঘুমায়নি ওর যে সেল টাওয়ার থাকে নেটওয়ার্ক টাওয়ার সেখান থেকে কন্টিনিউয়াস সিগন্যাল পাঠাচ্ছে যাকে বলা হয় কি ই এম এফ ইলেকট্রোম্যাগনেটিক ফোর্স ইলেকট্রোম্যাগনেটিক মানে দেখো আর এফ পালস বলা হয় রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি বলা হয় যার মাধ্যমে কন্টিনিউয়াস কিন্তু একটা ওয়েব বেরিয়ে আসছে আপনাকে একটা উদাহরণ দেই ধরুন আপনি এক্সরে করছেন শুনেছেন নিশ্চয়ই এক্সরে করলে আপনার শরীরের ভিতরে কি ঢুকেছে আপনি কিন্তু জানেন না আপনি বুঝতেই পারবেন না কিন্তু আপনার শরীরে এদিকে ঢুকে ওইদিকে বেরিয়ে গেছে এমন একটা জিনিস যাকে বলা হয় রেডিয়েশন এটা হওয়ার ফলে এটা কিন্তু বেশি।
যদি এক্সরে করেন তাহলে আপনার ক্ষতি করবে অনেক বড় বড় রোগ হয়ে যায় শুনলে ভয় হয়ে যাবে তো সেইম ওয়ে মোবাইলে যে এক্সরে মতো সেরকম নয় কিন্তু যে রেডিয়েশনটা মানে যেটা আসছে রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি ইএমএফ যেটা ইলেকট্রোম্যাগনেটিক সেটা কিন্তু আপনার ক্ষতি করবে আপনার ক্ষতি করবে সাইন্স বলছে আপনার ক্ষতি করবে আপনার ব্রেইন থেকে আপনার ব্রেইনের কন্টিনিউয়াস যে একটা গ্লুকোজ ধরে রাখার একটা ক্ষমতা সেটা কমে যাবে গ্লুকোজ মানে আপনার ব্রেইনকে শক্তি দেওয়ার মেইন শক্তি দেওয়ার যে উৎস গ্লুকোজ শর্করা যাকে বলা হয় সেটা কমে যাবে তখন ব্রেইন করবে কি যে জমানো স্পেশাল।
আরো পড়ুন: ১০ টি বাঙালি খাবার স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে সহায়ক
গ্লুকোজ আছে সেটা ব্যবহার করা শুরু করবে আমাদের ব্রেনে একটা ফ্যাট একটা ফ্যাটি ফ্যাটি টিস্যু চর্বি থাকে সেখান থেকে নিয়ে আপনার ব্যবহার করা শুরু করবে ধীরে ধীরে আপনি বয়স হওয়ার আগেই আপনার মেমোরি লস হওয়া শুরু করবে আপনার কনসেন্ট্রেশন কমে যাবে যারা স্টুডেন্ট আছে উনাদের পড়াশোনার দিকে কমে যাবে আপনি বুঝতে পারবেন আপনার মানে ইরিটেট হয়ে আসছেন ধরুন আপনি মোবাইলের মধ্যে নোটিফিকেশন রাখছেন প্রচুর পরিমাণে নোটিফিকেশন আসছে টাক টাক টাক টাক টাক করে কন্টিনিউয়াস নোটিফিকেশন আসছে এই নোটিফিকেশন আপনি যখনই দেখতে যাবেন ধরুন আপনি একটা কাজ করছেন একটু পড়াশোনা।
করছেন কোন একটা চিন্তা করছেন আপনার পরিবার নিয়ে এই সময় যদি নোটিফিকেশনটা আসে একবার আপনি নোটিফিকেশনে ক্লিক করা মানে হচ্ছে সাইন্স বলছে 23 মিনিট মানে 23 মিনিটের মত আপনার ব্রেইন সময় নেবে যাতে করে আপনি পুনরায় এই কাজের মধ্যে ফোকাস দিতে পারেন তাহলে আমি এজন্যই আজকের দিনে মানুষের কিন্তু সে চিন্তা ভাবনাটা কমে আসছে ধীরে ধীরে কমে আসছে আপনারা চেষ্টা করবেন আপনাদের স্টুডেন্ট আপনাদের মানে যারা পড়াশোনা করছেন বিশেষ করে যখন পড়াশোনা নোটিফিকেশন সাইলেন্ট মোডে রাখার এটা আপনার প্রচন্ড ডিস্টার্ব করবে আপনাকে আপনি যদি ঘুমানোর সময় যদি নোটিফিকেশন অন করে ঘুমান।
বালিশের পাশে ফোন রেখে ঘুমান? কত বড় ক্ষতি করছেন জানেন?
খুবটা চলে আসছে হঠাৎ করে নোটিফিকেশন আসবে আপনার ঘুম একদম নষ্ট হয়ে যাবে যার মাধ্যমে আপনার ইনসোমেনিয়া হতে পারে ঘুমের প্রবলেম ভবিষ্যতে ঘুমের ওষুধ খেয়েও আপনি ঘুম ঘুমাতে পারবেন না এরকম হতে পারে এটাকে এত হালকাভাবে নেবেন না বয়স্ক মানুষদের জিজ্ঞেস করে দেখবেন যারা ঘুমের ওষুধ খেয়েও ঘুমায় না তাদের জীবনটা কতটা কষ্টের হয়ে আসে ঠিক আছে বন্ধু আপনি চিন্তা করে দেখুন আপনাদের যে ঘুমের সাইন্স বলছে গবেষণা করা হয়েছে দেখা গেছে যারা মানে মোবাইল বেশি সময় ব্যবহার করে মোবাইলে বেশি সময় কথা বলে উনাদের কি হয় ব্লাড প্রেসারটা বেড়ে যায় ব্লাড প্রেসার।
উচ্চ রক্তচাপ আপনার হার্টের হার্ট কিন্তু হার্টের উপর একটা স্পেশাল ভাবে এফেক্ট পড়ে যখনই উচ্চ রক্তচাপ হয় তখনই প্রবলেম হয়ে যায় উচ্চ রক্তচাপ মানেই হচ্ছে ব্রেইনের স্ট্রোক ব্রেইনের ভিতরে স্ট্রোক হয়ে যাচ্ছে হার্টের মধ্যে অ্যাটাক হয়ে যাচ্ছে এরকম প্রবলেম দেখা দিচ্ছে এবার আমি আপনাকে এই প্রশ্নগুলোর জবাব দেবো সবচেয়ে প্রথমে আমি আপনাদের এই প্রশ্নের জবাব দিয়ে দেই কিভাবে আপনি ব্যবহার করলে আপনি ক্ষতির সম্মুখীন কম হবেন ঠিক আছে খুবই ইম্পর্টেন্ট প্রশ্নের উত্তর সেটা হচ্ছে আপনি মোবাইলের মধ্যে দেখবেন অপশন আছে আপনি উপর থেকে টেনে নিয়ে দেখবেন এখানে ব্লু।
লাইট ফিল্টার বলে একটা অপশন আছে মানে মোবাইলে হয় কি যে ব্লু লাইটটা আসে স্পেশালি এই লাইটটাই আপনার ব্রেইনের উপরে গিয়ে ব্রেইনের উপরে গিয়ে কি করে মানে আমাদের যে মেলাটোনিন যেটা সিক্রেশন হয় আমাদের ঘুমের জন্য খুবই প্রয়োজন এটাকে কমিয়ে দেয় আর যখনই মেলাটোনিন কমায় আপনার এই ব্লু লাইটটাই স্পেশালি আপনার ক্ষতি করে এবং এটা আপনার ঘুমের মধ্যে ডিস্টার্ব করে সেজন্য এই ব্লু লাইট ফিল্ড যাকে বলে এটাকে আপনি অন করে রাখুন বা আই কমফর্ট যাকে বলা হয় আই কমফর্ট জন্য এটাও অন করে রাখতে পারেন অনেকের মোবাইলে বিভিন্ন ধরনের অপশন থাকে ডার্ক মোড থাকে।
নাইট মোড থাকে এগুলো অন করে রাখবেন দেখবেন যাদের যদি আপনি ডার্ক মোড অন করেন সেটা কালো হয়ে আসবে আপনার লেখাগুলো সাদা আসবে তাতে আপনার চোখের উপরে এফেক্ট কম আসবে ব্রেইনের উপরে ব্রেইনটা ইরিটেট কম হবে তাহলে আপনি এগুলো এগুলো অন করে রাখবেন যার মাধ্যমে আপনার মোবাইলে অনেকটা সাইড এফেক্ট থেকে আপনি বেঁচে গেছেন সেকেন্ড হচ্ছে কিপ ডিস্টেন্স আপনি যখন মোবাইলটা ব্যবহার করছেন আপনি একদম মোবাইলটা একদম চোখের কাছে নিয়ে এভাবে ব্যবহার করবেন না বা এভাবে ব্যবহার করবেন না আপনি কিভাবে ব্যবহার করবেন আপনি মোবাইলটা একটু দূরে রাখলেন এইভাবে এই হ্যাঁ বলুন ঠিক আছে এভাবে।
ব্যবহার করবেন এই যে ডিসটেন্সটা সাইন্স বলছে প্রায় 18 16 থেকে 18 ইঞ্চি যদি ডিসটেন্স হয় তাহলে কিন্তু আপনার কোন ক্ষতি না ক্ষতি করার সম্ভাবনাটা অনেক কমে গেছে এবার এভাবেও না আপনি এভাবে ব্যবহার করবেন আপনার ঘাড়টা কিভাবে হয়ে যাবে ব্যান্ড হতে হবে ব্যান্ড হবে চেষ্টা করবেন চোখের সমান ভাবে রাখার এই চোখ সমান ভাবে সমান ভাবে চোখের সমান ভাবে রাখতে গেলে তাহলে কি হবে আপনার ঘাড়ে ব্যথা হবে না ভবিষ্যতে সার্ভাইকাল স্পন্ডলাইসিস ঘাড়ে ব্যথা ওগুলো মানুষের হয় যাদের হয় তারা জানে এটাকে এত হালকাভাবে নেবে না এখান থেকে নার্ভ গিয়েছে আপনার পুরো শরীরে যখনই এই।
ঘুমানোর সময় মোবাইল ফোন কতটুকু দূরত্বে রাখা উচি
নার্ভগুলোর মধ্যে কম্প্রেশন হবে আপনি বুঝতে পারবেন আপনার ব্যথাটা হাতের দিকে চলে আসছে আপনার জীবনটা দুষ্ময় হয়ে উঠবে এজন্য সবসময় যদি চেষ্টা করবেন আপনি যদি হ্যাবিট বানাতে পারেন মোবাইলটা আপনি মাথার আই মানে চোখের সমান লেভেলে রেখে আপনি ব্যবহার করলেন দেখলেন আপনার একটু 18 16 থেকে 18 ইঞ্চি ডিস্টেন্স এবং চোখের সমান লেভেলে রেখে যদি ব্যবহার করেন তাহলে আপনার ক্ষতিটা অনেক কমে আসবে এবার কি বলছে আপনি একটা রুলস ফলো করতে পারেন সাইন্স কি বলছে 20 মিনিট কত সময় 20 মিনিট মোবাইলটা ব্যবহার করার পর আপনি 20 ফুট ডিসটেন্সে মোবাইলটা দূরে সরিয়ে দিলেন 20 ফুট।
ডিসটেন্স এখান থেকে অনেক দূরে আপনি তাকাবেন কত সময়ের জন্য তাকাবেন 20 সেকেন্ডের জন্য তাকাবেন যদি আপনি 20 সেকেন্ডের জন্য তাকান মানে এক মিনিটও নয় মোবাইলটা একটু দূরে সরিয়ে দূরে কোথায় তাকালেন মাত্র 20 সেকেন্ডের জন্য তাতে আপনার ব্রেইনটা একটু রেস্ট পাবে একটা শ্বাস নেবে নিঃশ্বাস নেবে এটা সাইন্স বলছে 20 এম 20 এফ 20s 20 মিনিট ধরে আপনি মোবাইল চালালেন আপনি 20 তারপরে মোবাইলটা রেখে 20 ফুট দূরে আপনি কোথাও তাকালেন থেকে আপনি 20 সেকেন্ড তাকাবেন এদিকে এদিকে একটু শান্তি নেবেন লম্বা শ্বাস নেবেন তারপর আবার মোবাইল দেখুন অসুবিধা নেই এই রুলসটা আপনি।
ডিস্টার্ব করছে এই নোটিফিকেশন গুলো আপনি অফ করে দিতে পারেন আপনি যখন ঘুমাবেন তখন আপনার মাথা শরীর থেকে প্রায় যদি আপনি ডিসটেন্সে রাখুন ছয়টা 6 ft যদি ডিস্টেন্সে রাখেন তবে আপনার কোন ক্ষতি করবে না সাইন্স বলছে ঠিক আছে এবার পাশে এর পাশে যদি রাখেন যত কাছে নিয়ে আসবেন তত আপনার ক্ষতির সম্ভাবনাটা বেড়ে যাবে আপনি যদি ফ্লাইট মুড করেন তখন কিন্তু আপনার কোন ক্ষতি করবে না দেখুন একটা টেস্ট করা হয়েছে মোবাইলের উপরে যারা মোবাইলে ডিরেক্ট কথা বলে হ্যাঁ মাথায় লাগিয়ে তাদের এই মেশিনে 300 এর উপরে দেখাচ্ছে অনেক সময় 400 এর উপরে দেখায় মানে অনেক।
ক্ষতিকর ডিপেন্ড করে মোবাইল কোন ব্র্যান্ডের উপর সেকেন্ড হচ্ছে এই যে কতটা ক্ষতিকর ব্যাটা মেজার করছে সেকেন্ড হচ্ছে যারা মানে লাউডস্পিকার দিয়ে একটু দূর থেকে কথা বলে তাদেরও কিন্তু ক্ষতি করে কিন্তু সেটা 50 অনেকটা নেমে গিয়ে 50 এর উপরে থাকে ক্ষতির সম্ভাবনাটা আর কিন্তু যদি আপনি হেডফোন ব্যবহার করেন তাহলে এটা আপনার 50 এর নিচে নিয়ে আসতে পারে ঠিক আছে তাহলে চেষ্টা করবেন আপনি লাউডস্পিকার দিয়ে হেডফোন ব্যবহার করা সম্ভব নয় লাউডস্পিকার দিয়ে আপনি যথাসম্ভব কথা বলার এবং কথাটা খুব শর্ট করার ঠিক এই যে এফেক্ট গুলো সেগুলো আপনি মেনে চলবেন তাহলে আপনার।
কোন ক্ষতি করবে না এবার এখানে প্রশ্ন হচ্ছে প্যান্টে রাখলে কি আপনার সেট কমে হ্যাঁ দেখুন অবশ্যই কমে যেহেতু ইএমএফ এটার ইফেক্ট আছে আপনি কন্টিনিউয়াস আপনার যেকোনো বডির পাশে রাখুন এটা আপনার ক্ষতি করবে এমনও ঘটতে পারে বন্ধুত্ব নিয়ে নিতে পারে দীর্ঘদিনে তাহলে আপনি কি করতে পারেন আপনি করতে পারেন কি আপনার একটা মানে প্রোটেকশন ইএমএফ প্রোটেকশন বলে একটা ব্যাগ আছে এগুলো কি করে রেডিয়েশনটা একটু প্রোটেকশন করতে পারে যেকোনো রেডিয়েশন প্রোটেকশন করা যায় যে রেডিয়েশনটা আছে মেইনলি যে এক্সরে সিটি প্যাট সিটি বিভিন্ন ধরনের রেডিও রেডিও থেরাপি বিভিন্ন ধরনের।
প্রোটেকশন সেগুলোতে প্রোটেকশন দেওয়াল আছে দেওয়ালে প্রোটেকশন করে ল্যাড প্রটেকশন করে সেম টু সেম আপনি প্রোটেকশন ব্যবহার করতে পারেন এরকম ব্যাগ আছে যে ব্যাগগুলো আপনি দূরে রাখতে পারেন বা কোন ব্যাগ নিয়ে আপনি ব্যাগের মধ্যে রাখতে পারেন আপনার বডির পাশাপাশি বেশি সময় রাখবেন না রাখলে আপনি ফ্লাইট মোড অন করে রাখতে পারেন বুঝেছেন চেষ্টা করবেন সবসময় এই জিনিসটা কত সময় ব্যবহার করা যায় দেখা গেছে 30 মিনিটের বেশি বন্ধু আপনি ব্যবহার মানে ফোনের কথা বলা যাবে না 30 মিনিটের বেশি যদি আপনি ফোনে কথা বলেন তাহলে আপনার ক্ষতি করবে দিনে 30 মিনিট আপনি কথা বলে নিতে।
পারেন সেটার একটা লিমিট আছে আপনি কত সময় ব্যবহার করতে পারেন যারা এগুলো করছে উনারা ম্যাক্সিমাম দু থেকে তিন ঘন্টা আপনি ব্যবহার করতে পারেন আর ব্যবহার করার সময় আপনি এই 2020 এই রুলসটা অবলম্বন করবেন এর চেয়ে বিভিন্ন ধরনের কাজ করে অনেকে ফোনে এগুলোর রুলস মেনে আপনি ব্যবহার করবেন তাহলে ফাইনাল কথা হচ্ছে আপনি মোবাইল ব্যবহার করতে করতে পারেন এইগুলো এই রুলস গুলো মেনে চলবেন আর প্রয়োজন না হলে আপনি মোবাইলকে ফ্লাইট মোড করুন আর ঘুমানোর সময় মোবাইলটা বিছানা থেকে অনেক দূরে রাখবেন যখনই দশটা বাজবে ঘুমান ঠিকমত ঘুমান জীবন যদি বেশিদিন বেঁচে।