ওজন কমাতে খাদ্যতালিকা থেকে প্রথমেই যেসব খাবার বাদ দিতে হবে যেমন প্রচুর শাকসবজি, তাজা ফলমূল, ভালো মানের প্রোটিন, যেমন মাছ, ডিম, দুধ, দই ইত্যাদি। এই এখানে এই মেয়েটা কিটোজেনিক ডায়েট করে খুবই দ্রুত তার ওজনটা 90 কিলো থেকে প্রায় 50 কিলো নিয়ে চলে এসেছে কারণ আজকের দিনে কিটোজেনিক ডায়েটটা স্টার্ট হওয়ার পরে ওজন কমানো বা পেটের চর্বি কমানো এত সহজ হয়ে গেছে শুধু একটু ধৈর্য থাকা দরকার আপনার আপনার শুনতে মনে হবে যে এটা খুবই কষ্ট কিন্তু বিশ্বাস করবেন আপনি কিটো জিনিস স্টার্ট ডায়েট যখন স্টার্ট করবেন ম্যাক্সিমাম দুতিন দিন একটু আপনার ক্রেভিং হবে মনে হবে না আমি এই জিনিসটা খেলাম না খেলাম না কিন্তু মাত্র দুতিন দিন পর আপনি এই খাবারগুলো অনেক এনজয় করবেন এবং খুবই দ্রুত আপনার পেটের।
চর্বি থেকে শুরু করে আপনার শরীরের ওজন কমিয়ে আপনি শরীরের ইমিউনিটি পাওয়ার বাড়িয়ে আপনি শরীরের অনেক ধরনের উপকার নিয়ে আসতে পারেন এই কিটোজেনিক ডায়েট অনেক ধরনের আপনার রোগকে কমাতে সাহায্য করে চলুন আমি এই ডায়েট সম্পর্কে আরেকটু রিভাইস করে দেই কেন বলছি আমি একটা কিটোজেনিক ডায়েটের দিয়েছিলাম এবং সেই আমার অনেক বন্ধু দেখেছেন এবং এটা ফলো করেছেন প্রায় টু মিলিয়ন ভিউ গিয়েছে মানুষ অনেক বন্ধুরা ফলো করছেন তাই এটাকে আরেকটু সুন্দরভাবে গুছিয়ে বলার চেষ্টা করছি আমি দেখুন বন্ধু একচুয়ালি কিটোজেনিক ডায়েটটা কি আপনি জানুন আমাদের।
সারাদিনের শক্তির জন্য যে কাজকর্ম করি হাঁটাচলা করি শক্তিটা কোথা থেকে পাই আপনি যে খাবারটা খান আমরা বাঙালিরা সাধারণত কি খাই ভাত খাই এই ভাত থেকে আপনি শক্তিটা পান এই ভাত খাওয়ার পর ভাতটা কি আমাদের শরীরের ভিতরে চলে যায় যায় না ভাত থেকে পেটের ভিতরে গিয়ে গ্লুকোজ তৈরি হয় গ্লুকোজ এই গ্লুকোজটা আমাদের শরীরে রক্তের মাধ্যমে যায় এবং গিয়ে পুরো শরীরে যে প্রত্যেকটা সেল আছে কোষের ভিতরে ঢুকে এই গ্লুকোজটা গ্লুকোজটাই আমাদের শক্তির প্রধান উৎস তাহলে এটা আমাদের কোথা থেকে পাই বাদ বা কার্বোহাইড্রেট কার্বোহাইড্রেট মানে আলু ভাত বা আপনার আটা এই জিনিসগুলো যে এটা।
ওজন কমাতে খাদ্যতালিকা থেকে প্রথমেই যেসব খাবার বাদ দিতে হবে
হচ্ছে প্রধান কার্বোহাইড্রেট খাবার এবার যখনই আপনি কিন্তু এগুলো এই গ্লুকোজটা আপনি শরীরকে না দিয়ে একটা অল্টারনেটিভ সোর্স আপনি খুঁজবেন মানে আপনার শরীরকে এবার কি করবেন আমি গ্লুকোজ দেবো না তুমি অন্যভাবে শরীরটাকে চালাও তাহলে শরীর কি করবে শরীরে যে চর্বিগুলো আছে আপনার ধরেন আপনার পেটে চর্বি আছে এটাকে খাওয়া শুরু করবে এটা এটাও তো এক ধরনের খাবার ঠিক কিনা আমরাও তো মানে অন্যান্য মাংস থেকে আমরা চর্বি অনেক সময় খাই তো আমাদের শরীরে চর্বি শরীর নিজে নিজে চর্বি খাওয়া শুরু করবে এই চর্বি কেন খাওয়া শুরু করবে কারণ আপনি শরীরের মধ্যে।
গ্লুকোজ দিচ্ছেন না আপনি বাইরে থেকে গ্লুকোজ দিচ্ছেন না গ্লুকোজ মানেই হচ্ছে কার্বোহাইড্রেট খাবার আপনি খাচ্ছেন না এবার আমি জিনিসটা পরিষ্কার করি দেখুন আপনার শরীরের মধ্যে ওজন হতে পারে মানে যাই ওজন হোক আপনার শরীরের মাংসটা নষ্ট হতে হবে না মাংসপেশি যদি নষ্ট হয় তাহলে আপনাকে ভালো লাগবে আপনি দুর্বল হয়ে যাবেন খারাপ হয়ে যাবেন শরীরটা সেজন্য সঠিকভাবে আপনাকে জানতে হবে দেখুন যারা জিম করে তাদের কিন্তু অনেক ওজন অনেক সময় মানে 300 কেজি 400 কেজি পর্যন্ত ওজন থাকে তাদের তো আমরা বলি না ওজন বেশি ওজন তাদেরই বসি যাদের মানে শরীরের মধ্যে অতিরিক্ত পরিমাণ চর্বি।
তো আপনি জিনিসটা বুঝুন এই ডায়েটটা সঠিকভাবে মেইনটেইন করা শিখুন কারণ এই ডায়েটের কিছু সাইড ইফেক্টও আছে আপনি সঠিক ভাবে মেইনটেইন করলে উপকারটা অবশ্যই পাবেন দেখুন কিটোজেনিক ডায়েটটা এই চর্বিকে খাওয়ার সিস্টেম যখনই আপনি শরীরটা গ্লুকোজ বন্ধ করে চর্বিটা খাওয়া শুরু করবে তখন আপনি দেখতে পারবেন আপনার শরীরের ভিতরে এই চর্বি মানে যখন খায় তখন সাইন্টিফিকালি একটা কিটোনস তৈরি হয় শরীরের মধ্যে কিটোনস মানে একটা কিটোনস আমাদের শরীরের মধ্যে এনার্জি দিতে সাহায্য করে যেভাবে গ্লুকোজ তৈরি হয় তখন গ্লুকোজ তৈরি হবে না শরীরের ভিতরে তৈরি হবে কিটোনস এই কিটোনসটাই আপনার।
দ্রুত ওজন কমাতে যা খাবেন
ব্রেইন আপনার মাসুলের ভিতরে গিয়ে এনার্জি দিতে সাহায্য করবে এবং এই কিটোনসটাকে যখন চর্বিগুলি কিটোনস হবে তো কিটোনসটাকে আমাদের ব্রেইন এবং মাসুল অনেক বেশি পছন্দ করে এটা অনেক বেশি এনার্জেটিক কারণ যেভাবে আপনার টাকা যখন সঞ্চয় করে রাখেন সেই সঞ্চয় করাটা টাকাটা যখন খর্চা করেন সেটা কিন্তু অনেক বেশি আপনি মানে বেশি খর্চা করতে পারেন বা বেশি আনন্দে খর্চা করতে পারেন সেইম জিনিসটা সেই জমানো শরীরের জমানো চর্বি এটা যখন আপনি ভেঙে আপনি খাবেন তখন কিন্তু অনেক বেশি এনার্জি আপনি পাবেন তাহলে এবার প্রশ্ন হচ্ছে এই কিটোজেনিক ডায়েটটা আপনি কিভাবে ফলো করবেন আপনি কি।
কি খাবার খাবেন আমি এখন আপনাকে বলবো সকালে কি খাবেন দুপুরে কি খাবেন রাতে কি খাবেন এবং খাবারের মধ্যে কি কি খাবার রাখা যাবে কি কি খাবার রাখা যাবে না এখানে এটা বলার বেস্ট সাইন্টিফিক্যাল সিস্টেম হচ্ছে এটা হচ্ছে এটাকে এই যে ত্রিভুজ আকৃতি দেখতে পাচ্ছেন এটাকে বলা হয় কিটো পিরামিড এই পিরামিডের মধ্যে যে খাবারগুলো আপনাকে বলছি এই খাবারগুলো আপনি একটু কষ্ট করে বাজার থেকে আপনার পছন্দমত একটা লিস্ট করে নিয়ে আসবেন দেখুন এখানে ফাইভ টু 10% আপনার কার্বোহাইড্রেট থাকবে আপনার খাবারের মধ্যে 20 টু 25% থাকবে প্রোটিন এবং বাকি খাবারগুলো থাকবে ফ্যাট মানে 70 টু 80%।
থাকবে ফ্যাট এবার জিনিসটা একটু পরিষ্কার করি ধরুন আপনি একটা প্লেট বানাচ্ছেন এই প্লেটের মধ্যে এই সিস্টেমে খাবার রাখবেন কার্বোহাইড্রেট কে একদম কমিয়ে ফাইভ টু 10% রাখবেন এবং আপনার প্রোটিনকে 20 টু 25% রাখবেন মানে প্রোটিনটা কিছুটা রাখতে হবে অবশ্য এবং ফ্যাট জাতীয় খাবার বেশি রাখবেন অনেকে বলে ফ্যাট খেলে চর্বি খেলে চর্বি হয় না কিটোজেনিক ডায়েট বলছে ঠিক উল্টোটা সাইন্টিফিকালি আপনি ফ্যাট খেলে চর্বি জাতীয় খাবার খেলে আপনার চর্বি বাড়বে না আপনার চর্বি তখনই বাড়বে যখন আপনি কার্বোহাইড্রেট খাবেন কারণ হচ্ছে কার্বোহাইড্রেট যখনই আপনি খাবেন আপনার।
শরীরের ভিতরে গিয়ে যে গ্লুকোজটা তৈরি হয় সেই গ্লুকোজটা আমাদের সেলের ভিতরে ঢুকার জন্য ইনসুলিন আমাদের শরীরের মধ্যে পিক লে ইনসুলিনটা পিক যখন নেবে আপনার শরীরে কিন্তু আপনার এই ওজনটা বাড়বে আর এই কিটোজেনিক ডায়েট যখন ফলো করবেন ইনসুলিনটা আপনার শরীরের মধ্যে কমে যাবে ইনসুলিন শরীরের মধ্যে কমে গিয়ে যখনই ইনসুলিন কমবে তখন আপনার শরীরের মধ্যে চর্বি ভাঙ্গা শুরু হবে চর্বি ভেঙে আপনার শরীরের মধ্যে এনার্জি দেওয়া শুরু করবে সিক্রেটটা বুঝতে পারছেন এবার প্রোটিন কেন প্রয়োজন প্রোটিনটা এজন্য প্রয়োজন কারণ আপনার প্রোটিনটা কিন্তু আপনার মাসল বিল্ড আপে।
হেল্প করে আপনার শরীরের মাসল তৈরি করতে সাহায্য করে দেখবেন যারা জিম করে ওয়ার্ক আউট করে তাদের কিন্তু প্রোটিন পাউডার খায় তাই না প্রোটিন আপনার মাসল বিল্ড আপে হেল্প করে এবং প্রোটিন আপনার মাসুলকে নষ্ট হতে দেবে না এজন্য প্রোটিন অবশ্যই দরকার এজন্য কার্বোহাইড্রেট আপনি কি কি খাবার খেতে পারেন কার্বোহাইড্রেট মানে হচ্ছে এখানে ফাইভ টু 10% মানে এই যে ফাইভ টু 10% এটা কেন সিক্রেট কিটোজেনিক ডায়েটের মানে এই যে কার্বোহাইড্রেটটা কমিয়ে দিচ্ছেন এজন্য আপনি বাজার থেকে যত ধরনের সবজি আছে অনেক সবজি আছে আপনি দেখুন কত সবজি আছে আপনার ইচ্ছামত আপনি সবজি নিয়ে আসুন ঠিক।
আছে শুধু মিষ্টি কুমড়া যেটা এটা আপনি খাবেন না কিন্তু আলুকে আপনি সবজি ভাববেন না ঠিক আছে আলু একটা কার্বোহাইড্রেটের মধ্যে পড়ে মানে ভাত আর আলু এক কাটাগরির মধ্যে বুঝেছেন ব্যাপারটা আপনি সবজি নিয়ে আসবেন প্রচুর ধরনের সবজি বিভিন্ন কালারের সবজি সব ধরনের সবজি আপনার যা পছন্দ হয় প্রতিদিনের খাবারে আপনার প্লেটের মধ্যে যেকোনো সবজি আপনি রাখুন ইচ্ছেমত রাখুন প্রায় মানে অনেকটা প্রায় 50% আপনার থালের মধ্যে প্রায় 50% আপনি সবজি রেখে দিন কোন অসুবিধা নেই ঠিক আছে কারণ এই সবজির মধ্যেও কিন্তু ফাইভ টু 10% কার্বোহাইড্রেট থাকে আমরা এটা এড়াতে।
খুব দ্রুত ওজন কমাতে চান?
পারবো না এবার আপনার প্রোটিন প্রোটিন আপনি অনেক ধরনের প্রোটিন খেতে পারেন যেমন ধরুন আপনি মানে বিভিন্ন ধরনের মাছ আছে যে ফ্যাটি ফিশ গুলো যেমন ইলিশ মাছ এটা কিন্তু একটা ফ্যাটি ফিশ আমাদের এরিয়া পাওয়া যায় তাছাড়া আপনি যে মানে প্রচুর পরিমাণ যে সমুদ্রের যে মাছ আছে যেখানে বিভিন্ন জায়গায় সমুদ্রের মাছ পাওয়া যায় বাংলাদেশের কক্সবাজার মানে পশ্চিম বাংলার যে মানে ইগা থেকে আসে প্রচুর মাছ কিন্তু আছে সমুদ্রের মাছ তো সমুদ্রের মাছের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে হেলদি প্রোটিন পাওয়া যায় আপনি সমুদ্রের বিভিন্ন ধরনের খাবার খান অনেকে কাঁকড়া খায় অনেকে ঝিনুক খায়।
যেকোনো প্রজাতির খাবার সমুদ্রের সি ফুড যাকে বলা হয় সেটা আপনার প্রচুর মানে প্রোটিনের মেইন সোর্স তাছাড়া আপনি পোল্ট্রি খেতে পারেন চিকেন খেতে পারেন এগ খেতে পারেন হ্যাঁ আপনি যেকোনো ধরনের মোরগ খান কোন অসুবিধা নেই পোল্ট্রির মাংস খেতে পারেন আপনি বিভিন্ন ধরনের ডিম খেতে পারেন দেশি ডিমও খেতে পারেন পোল্ট্রি ডিমও খেতে পারেন কোন অসুবিধা নেই বাদাম খেতে পারেন বাদাম কিন্তু একটা প্রোটিনের প্রধান সোর্স বাদাম খেতে পারেন লাস্ট অনেক বন্ধু আমাকে বলেছেন এত টাকা নেই যে প্রোটিন খাবো সেজন্য আমি একটা জিনিস রেফার করছি আমি নিজেও একবার খেয়েছিলাম যখন কিটো।
ডায়েট ফলো করি এবার আবার আমি এটা নিয়েছি ফায়াটিকা ডেইলি প্রোটিন এটা আমি আপনি খেলে আপনার প্রতিদিনের যে প্রোটিনের দরকার প্রায় 50% গাড়তি পূরণ করে দেবে আপনার শরীরে যদি এক কেজি ওজন হয় তাহলে এক কেজি ওজনে প্রায় 08 গ্রাম প্রোটিন প্রতিদিন দরকার এবার যদি আপনার শরীরে 70 কেজি ওজন হয় তাহলে প্রায় 56 গ্রাম প্রোটিন আপনার প্রতিদিন দরকার এত প্রোটিন কোথায় পাবেন ধরুন আপনি একটা ডিম খেলেন মাত্র 6 গ্রাম প্রোটিন পাবেন এর চেয়ে বেশি আপনি পাবেন না এবার আপনি 50 গ্রাম প্রোটিন আপনি কোথা থেকে পাবেন সেজন্য আমি আপনি প্রতিদিনের প্রোটিনের ঘাটতি যাতে সঠিক ভাবে থাকে।
কিটোজেনিক ডায়েটে এজন্য এটাকে আমি রেফার করছি এটাতে প্রায় 36 মিনারেলস এবং ভাইটামিনস পাওয়া যায় আপনি দেখতে পারবেন এত মিনারেলস এবং ভাইটামিন যেটা আমাদের শরীরের জন্য খুবই প্রয়োজনীয় এবং সবচেয়ে স্পেশাল হচ্ছে এটার মধ্যে কিন্তু কোন ধরনের অ্যাডেড সুগার নেই কারণ এই কিটোজেনিক ডায়েটে সুগার এলাও নয় তাছাড়া একটা স্পেশাল জিনিস নেই সেটা আপনি কিভাবে খাবেন প্রতিদিন আপনি দু চামচ খাবেন এক গ্লাস উষ্ণ গরম জলের সঙ্গে মিশিয়ে বা একটু দুধের সঙ্গে মিশিয়ে আপনি দু চামচ প্রতিদিন আপনি প্রোটিন পাউডার খান আপনার প্রোটিনের প্রোটিন প্রায় 50% এটা পূরণ।
করতে সক্ষম এবার এটার সাথে সাথে আপনি এটাও কিন্তু এগুলো কিন্তু খেতে হবে আপনি এটা নিতে চাইলে আমি এবং কমেন্ট বক্সের মধ্যে এটা আমি দিয়ে দেব আপনি খেতে পারেন আপনি কিটোজেনিক ডায়েট করলেও খেতে পারেন না করলেও এটা খেতে পারেন amazon flipkart এসবের লিংক আমি এবং কমেন্ট বক্সে দিয়ে দেবো এটা নিয়ে আপনি বাড়িতে রাখুন যখন যেদিন মনে হবে প্রোটিনের ঘাটতি হচ্ছে সেদিন আপনি খেতে পারেন ঠিক আছে এবার ফ্যাট জাতীয় খাবার বিভিন্ন ধরনের অলিভ অয়েল অলিভ অয়েলটা অনেক হেলথ যেটা কিটোজেনিক ডায়েটের দরকার এই তেলটা অবশ্যই লক্ষ্য।
রাখবেন অলিভ অয়েল বা কোকোনাট অয়েল এই দুটো তেলের মধ্যে আপনি যেকোনো তেল কিন্তু আপনি প্রতিদিন একটা খাবেন ফ্লেক্স সিড অয়েল এটাও কিন্তু আপনি খেতে পারেন ইউগার্ট খেতে পারেন দই তাছাড়া আপনি মানে চিজ খেতে পারেন বাটার খেতে পারেন ঘি খেতে পারেন এগ খেতে পারেন যেকোনো ধরনের এগ খান এগ খেতে পারেন আপনি নাটস বিভিন্ন ধরনের বাদাম খেতে পারেন সিয়াসিড এবং সিড এগুলো বাজারে গেলে আপনি পাবেন কিন্তু সিয়াসিড ফ্লেক্সিড বা অনলাইনেও আপনি পাবেন ফ্যাটি ফিশ খেতে পারেন বিভিন্ন ধরনের মাছ আছে বাজারে যেকোনো ধরনের মাছ আপনি খান কোন অসুবিধা নেই এটা কিন্তু আপনার প্রোটিনও।
কিভাবে ওজন কমাতে হয়
দিচ্ছে ফ্যাটও পাবেন অনেক ধরনের ফ্যাটি ফিশ আছে যেটার মধ্যে প্রোটিনও আছে ফ্যাটও আছে বুঝতে পারছেন ব্যাপারটা এজন্য ফ্যাটি ফিশ খেতে পারেন এবং এভাকোটাস অনেকে এভাকোটাস আমাদের দিকে নেই যারা খেয়েছেন উনারা অবশ্যই কমেন্টে করে জানাবেন বাইজারের সব সবজি এলাও সব মাছ এলাও সব মাংস এলাও ডিম এলাও সব খেতে পারবেন তাহলে কি কি খাওয়ার খাওয়া যাবে না প্রথম হচ্ছে যে বিভিন্ন ধরনের আপনি ব্রেড দিয়ে বাটার দিয়ে খাবেন হবে না ব্রেড মানে কি আটা বা গম থেকে তৈরি হয়েছে এগুলো আপনি খেতে পারবেন না গম ভাত রুটি হ্যাঁ ব্রেড এগুলো আপনি খাওয়া যাবে না এগুলো হচ্ছে।
কার্বোহাইড্রেট লিস্টে পড়ে এগুলো খাওয়া যাবে না আপনি পাস্তা খেতে পারবেন না এটাও তো ময়দা থেকে তৈরি হয় ময়দা দিয়ে তৈরি খাবারগুলো খাওয়া যাবে না পরিষ্কার এবার দেখুন আপনি সুগার সুগার বলতে শুধু চিনি ভাববেন না আরো বিভিন্ন ধরনের খাবার আছে আপনার মার্কেটের মধ্যে যত ধরনের প্রসেসিং ফুড প্যাকেটিং ফুড কেক বিস্কুট চকলেট প্রত্যেকগুলো জিনিসগুলোর মধ্যে কিন্তু চিনি পাওয়া যায় এই চিনি জাতীয় খাবার কিছুই খাওয়া যাবে না বিনস জাতীয় খাবার খাওয়া যাবে না তাহলে রাইস ভাত খাওয়া যাবে না খুব কষ্ট হচ্ছে দেখুন আমরা বাঙালিরাই শুধু ভাত খায় ঠিক আছে বাইরে।
মানুষ অনেকেই ভাত খায় না আপনি দেখবেন আপনি জিজ্ঞেস করবেন আপনি পড়াশোনা করবেন ভাত খায় মানুষ খুবই কম আমাদের ওয়েস্ট বেঙ্গলের মধ্যে কি হয়েছিল প্রায় যখন 45 টাইপের দুর্ভিক্ষ হয়েছিল তখন থেকে ভাত খাওয়া শুরু হয়েছে মানুষ খুব দরিদ্র ছিল এর আগে মানুষ ভাত কমই খেত তো ভাত কিন্তু খুব বেশি মানে আমরা যে খেয়েছি বলে আমাদের অভ্যস্ত ভাতটা খুব বেশি ইম্পর্টেন্স না আপনি অন্যান্য খাবার খেয়েও আপনি বাঁচতে পারেন বিভিন্ন ধরনের ড্রিংকস আছে যেমন কুল ড্রিংকস বা আপনি বিভিন্ন কার্বোনেট্রেট ওয়াটার যেগুলো আছে অনেকে বিয়ার খায় এই জিনিসগুলো খাওয়া যাবে না ঠিক আছে তাছাড়া।
আপনি পটেটোস পটেটোস মানে এই যে আলু আলু সম্পূর্ণ কার্বোহাইড্রেট খাবার আলু খাওয়া যাবে না পুরো ভাত খান আলু খান সব কার্বোহাইড্রেট এগুলো আপনি খেতে পারবেন না ঠিক আছে আমরা আলুকে সবজি পাবি আসলে আলু ভাতের সমান ঠিক আছে আলু খেলে আপনাকে ভাত খেতে হবে না আলু পরোটা খান না আলু ভাতের সমান ঠিক আছে এবার আপনি জেনে রাখুন এই যে পুরো জিনিসটা আপনাকে বুঝালাম আপনি একটা প্লেটের মধ্যে সকালে খাবার খাবেন কিভাবে খাবেন যা যা খেতে না করেছি সেগুলো খাবেন না যা যা বলেছি প্রত্যেকটা জিনিস আপনার ঘরে নিয়ে এসে রাখবেন দেখবেন আপনার খাবারের কোন অভাব নেই খাবারের কোন অভাব।
নেই আপনি এগুলো মিশিয়ে খাবেন এখানে মেয়ে কারণ মেইন ফর্মুলা হচ্ছে আপনার এই কিটোজেনিক ডায়েটে সেটা হচ্ছে লো কার্ভ লো কার্ভ মানে আপনি কার্বোহাইড্রেট একদম কমে দিতে হবে অনলি ফাইভ টু 10% মানে আপনি ভাত খেতে পারবেন না আলু খেতে পারবেন না আটা খেতে পারবেন না ময়দা খেতে পারবেন না এটাই মেইন সিক্রেট কি খেতে হবে আপনি ওই প্রত্যেকটা আপনি হাই ফ্যাট খাবেন এবং আপনি খাবেন প্রোটিন খাবেন এই জিনিসগুলো আপনাকে বাড়িয়ে দিতে হবে এবং সেকেন্ড মানে সিক্রেট হচ্ছে আপনি মানে খাবারের যে মিলগুলো মানে যে আপনি দিনে কতবার খাচ্ছেন সেটাকে আপনি কমিয়ে দেবেন আপনি দুপুরে।
খাচ্ছেন একটা পেট ভরে খেয়ে নিলেন কোন অসুবিধা নেই শুধু কার্বোহাইড্রেট খাবেন না কিন্তু নিয়ম হচ্ছে আপনি নির্দিষ্ট সিকুয়েন্স ওয়াইজ খাবেন ধরুন আপনি সকালে আপনি ব্রেকফাস্ট করেছেন ঠিক আছে দুপুরে ব্রেকফাস্ট করেছেন হ্যাঁ দুপুরে আপনি লাঞ্চ নিয়েছেন ইভিনিং এ একটা স্ন্যাক্স নিয়েছেন আবার ডিনার করেছেন সাত টার মধ্যে ব্যাস এনাফ আর খাবেন না এবার সাত টার মধ্যে কেন বলছি কারণ এখানে আরেকটা ফ্যাক্ট চলে আসবে যদি আপনি প্রপারলি ওজন কমাতে চান এবং এবং পেটের চর্বি কমাতে চান খুবই দ্রুত সেটা হচ্ছে ইন্টারমিডিটেট ফাস্টিং আপনি যখনই সন্ধ্যা সাত টার আগে আপনি খাবারটা।
খেয়ে নেবেন তখন কি হয়ে যাবে তখন আপনি পরের দিন যদি আপনি মানে সকাল 11:00 টার সময় ব্রেকফাস্ট করেন এখানে উন্নোটা কত সময় আপনি খালি পেট থাকলেন প্রায় 16 ঘন্টা আর 16*8 মানে 16 ঘন্টা আপনি ফাস্টিং আর আট ঘন্টা আপনি খেলেন এটাকে বলা হয় ইন্টারমিডিয়েট ফাস্টিং 16:8 এটা একটা মানে ওজন কমানোর জন্য খুবই এফেক্টিভ এরকম আপনি করতে পারেন যেটা আপনার খুব দ্রুত ওজন কমাবে কিন্তু হঠাৎ করে এটা স্টার্ট করবেন না ধরুন আপনি প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠেই আপনি ব্রেকফাস্ট করছেন সাত টার সময় তাহলে আপনি সেই ব্রেকফাস্ট হেভি ব্রেকফাস্টটা স্কিপ করবেন প্রথম দিকে।
প্রথম দিকে হয়তো আপনি চা খেলেন অল্প হালকা হালকা খাবার খেলেন তারপর ধীরে ধীরে ধীরে ধীরে টাইমটাকে একটু সরিয়ে দূরে নিয়ে চলে যাবেন মানে প্রথম দিন আপনি সাত টায় খাচ্ছেন সাত দিন পরে আপনি আট টায় খাচ্ছেন আরো কিছুদিন পর আপনি 9:00 টায় তারপরে 10:00 টায় তারপরে 11:00 টায় নিয়ে চলে যাবেন তাহলে 16 ঘন্টা আপনার খালি পেট সন্ধ্যা 7:00 টার সময় খেলেন আর পরের দিন সকালে আপনি 11:00 টার সময় ব্রেকফাস্ট করলেন কত সময় আপনার পেটটা খালি এটাকে বলা হয় ফাস্টিং যারা অনেকে রোজা রাখে অনেকে বিভিন্ন ধরনের উপবাস করে রোজা রাখলে আপনার কি ওজনটা কমে না অবশ্যই।
কমে যদি আপনি একটু ওই কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাবারগুলো কমিয়ে ফেটে জাতীয় খাবারগুলো মানে আপনার যে তেল মসলা বাজারের খাবারগুলো কমিয়ে যদি সঠিক হেলদি খাবার খেতে পারেন তাহলে দেখবেন রোজা রাখলেও আপনার ওজন কমে আপনি যেকোনো উপবাস করলেও আপনার ওজন কমে তো এই জিনিসটাই বলছি এই যে ইন্টারমিডিয়েট ফাস্টিং এটাই রোজাকেই বা এই যে উপবাসকে একেই কিন্তু একটু মানে অন্যভাবে সাইন্টিফিকালি বলছে ইন্টারমিডিয়েট ফাস্টিং এই ইন্টারমিডিয়েট ফাস্টিংটা করলে কিন্তু আপনার ওজনটা খুব দ্রুত এবং তাড়াতাড়ি কমতে হেল্প করবে তাহলে আমি এখানে দুটো জিনিস আপনাকে বললাম।
একটা হচ্ছে কিটোজেনিক ডায়েট যেখানে আপনি চর্বিকে আপনার পেটের চর্বিকে খেয়ে নেবেন কিভাবে খেবেন শুধু কার্বোহাইড্রেট কে কমিয়ে দেবেন কার্বোহাইড্রেট কমিয়ে আপনি ফেট জাতীয় খাবারকে বাড়িয়ে দেবেন এবং সাথে করে আপনি ইন্টারমিডিটেন্ট ফাস্টিং করবেন আর লেস মিল মানে কম করে খাবার খাবেন এবার বন্ধু আমি আপনাকে এখানে কিছু ছবি লাগিয়ে দেবো এই ছবিগুলো আপনারা দেখুন যারা শিক্ষিত আছেন অবশ্যই আমার চ্যানেলে প্রচুর বন্ধুরা শিক্ষিত আপনারা আরাম করে এগুলো বন্ধ করে করে দেখুন ছবিগুলো আরেকটু ডিটেইলস আপনাদের পরিষ্কার হয়ে যাবে এবং এই মাঝখানে রিকোয়েস্ট করবো আপনাকে একটু।