কি খেলে রক্ত বাড়ে? হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধির উপায়

কি খেলে রক্ত বাড়ে? হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধির উপায়? যদি আপনার শরীরের মধ্যে রক্তের পরিমাণ কম থাকে আপনি কি করে বুঝবেন হ্যাঁ অবশ্যই কিছু শরীরে রক্ষণ দেখা দেবে আপনার খুব দুর্বল অনুভূতি হবে আপনার মাঝেমধ্যে মাথা ব্যথা হতে পারে আপনার হাত পা গুলো হঠাৎ করে ঠান্ডা ঠান্ডা অনুভূতি হতে পারে হাত পা ঠান্ডা হয়ে যাচ্ছে এরকম বলে না আপনার শ্বাসকষ্ট হতে পারে আপনার অনেক সময় চেস্টের মধ্যে পেইন বুকে ব্যথা হতে পারে আপনার অনেক সময় বুকটা ধরপড় করতে পারে যাকে আমরা পালপিউটেশন বলে থাকি বা রেগুলার হার্টবিট বলে থাকে যাকে এরকম হতে পারে আপনার স্কিনগুলো ফেকাসে হয়ে যায় অনেক সময় হলদি কালার বলে থাকে দাঁতের যে।

মাড়িগুলো আছে সেগুলো অনেক সময় হলদি কালার হাতের নোখগুলো মানে নাইলস গুলো সেগুলো অনেক সময় ফ্যাকাসে কালার হয়ে যেতে পারে তাছাড়া আপনার আরো বিভিন্ন ধরনের সিমটমস দেখা দিতে পারে এডভান্স এনিমিয়া বা বিভিন্ন ধরনের ক্রিটিক্যাল এনিমিয়া যারা আমি আসছি সামনে সবগুলো ধীরে ধীরে আপনাকে বুঝাচ্ছি দেখুন এনিমিয়া একচুয়ালি কি ধরুন যাদের আপনি একটা টেস্ট করে করলেন সিবিসি টেস্ট বা হিমোগ্লোবিন টেস্ট করলেন হয়তো আপনি করলেন দেখলেন আপনার হিমোগ্লোবিন শরীরের মধ্যে নরমাল থেকে অনেক কম মানে হিমোগ্লোবিনটা আপনার লো তাহলেই কিন্তু এনিমিয়া বলা হবে এই।

হিমোগ্লোবিনটা কি করে একচুয়ালি দেখুন আমরা যখন বাতাস থেকে শ্বাসটা নেই শ্বাসটা নেন তো অবশ্যই নেন শ্বাসটা যখন নেন কোথায় যায় ফুসফুসের ভিতরে যায় লাং এর ভিতরে ফুসফুস থেকে পুরো শরীরের এই অক্সিজেনটাকে পৌঁছে দেওয়ার জন্য একটা জিনিস দরকার সেটা কি সেটা হচ্ছে এই যে হিমোগ্লোবিন মানে হেমো এটা কোথায় থাকে এটা আরবিসির ভিতরে থাকে এই যে রেড ব্লাড কর্পাসল এটার ভিতরে এই হেমি বলে একটা পার্ট থাকে যেটা কিনা অক্সিজেনটাকে কালেক্ট করে পুরো শরীরে আমাদের অর্গান এবং টিস্যুর মধ্যে নিয়ে পৌঁছে দিতে সাহায্য করে তো এই হিমোগ্লোবিন যেটা আরবিসির ভিতরে থাকে তাহলে আরবিসির।

পরিমাণ স্বাভাবিকভাবে যদি আপনার শরীরের মধ্যে কমে যায় তার মানে কি আপনার কিন্তু রক্তশূন্যতা দেখা দিল তাহলে মানে এটাকে এনিমিয়া বলে থাকে তাহলে এটাই রক্তটা আরবি টা কমে যাওয়ার কারণটা কি হিমোগ্লোবিনটা শরীর থেকে কমে যাওয়ার কারণটা কি এটা ভালো করে জেনে নিন দেখুন কারণ হচ্ছে আমাদের শরীরে রক্তটা কোথা থেকে তৈরি হয় বলুন তো আমাদের শরীরের রক্তটা তৈরি হয় আমাদের যে হাড়গুলো আছে হাড়ের ভিতরে যে বুনমেরু বলে একটা পার্ট থাকে যেমন আমরা যখন চিকেন খাই চিকেনের ভিতরে যে হাড়গুলো থাকে হাড়ের ভিতরে যে মানে যে পার্টটা থাকে আমরা অনেক।

সময় খেতে সুস্বাদু লাগে চিবিয়ে খান এই পার্টটা থেকে কিন্তু রক্ত তৈরি হয় যাকে বলা হয় ভুন মেরু এখান থেকে আরবিসিও তৈরি হয় এবার আরবিসি প্রতি সেকেন্ডে এখানে টু মিলিয়ন আরবিসি তৈরি হয় যে সেই আবার এই ওয়ান সেকেন্ডের ভিতরে টু মিলিয়ন আরবিসি শরীর থেকে বেরিয়ে যায় আমাদের যে ব্লাড সার্কুলেশন আছে সেখান থেকে টু মিলিয়ন আরবিসি শরীর থেকে বেরিয়ে যায় আবার প্রতি ওয়ান সেকেন্ডে টু মিলিয়ন আরবিসি তৈরিও হচ্ছে কারণ কি যখন এই আরবিসির বয়স আছে কিন্তু নির্দিষ্ট একটা সময়কালও বাঁচে 100 থেকে 120 দিন পর্যন্ত এই রেড ব্লাড কর্পাসল আমাদের শরীর শরীরের মধ্যে জীবিত।

থাকে তো প্রবলেমটা হচ্ছে তখনই যখনই এই যে প্রোডাকশনটা হচ্ছে আরবিসিটা বোন মেরু থেকে তৈরি হচ্ছে সেটা যদি বেশি পরিমাণে না হয় মানে যতটা তৈরি হওয়া দরকার ততটা যদি না হয় তাহলে আপনার এনিমিয়া হবে আপনার হিমোগ্লোবিন লেভেল কমে যাবে আপনার আরবিসি কমে যাবে প্রোডাকশন কমে যাওয়ার পিছনে কারণগুলো কি আগে এটা জেনে নিন আমাদের শরীরে আরবিসি প্রোডাকশন কমে যেতে পারে একটাই অনেকগুলো কারণ আছে তার মধ্যে সবচেয়ে প্রধান কারণ যদি বলে থাকি আমাদের অতিরিক্ত মানে পর্যাপ্ত পরিমাণে আয়রন যুক্ত খাবার আমরা খাই না এবং পাশাপাশি ভিটামিন বি 12 ফলেট এরকম খাবার আমরা খাই।

না তাহলে আমি বলে দেবো আপনাদের যে আয়রন যুক্ত খাবার কি কি খাবার খেতে হবে তাছাড়া আরো কিছু কারণ আছে ধরুন আপনি খাবার পর্যাপ্ত পরিমাণে খাচ্ছেন তারপরেও আপনার রক্ত বাড়ছে না কারণ কি হতে পারে আপনার আইবিডি আছে ঠিক আছে ইরিটে বায়োল ডিজিজ যেন আমাদের যে স্টমাক ধরুন স্টমাকের ভিতরে কেউ আলসার আছে বা আপনার যে স্মল ইন্টেস্টাইন লার্জ ইন্টেস্টাইন সেখান থেকে রক্ত ব্লিডিং হচ্ছে এবং সেই ব্লিডিং গুলো আপনার স্টুলের সঙ্গে পায়খানার সাথে বেরিয়ে চলে যাচ্ছে তাহলে এটা একটা প্রবলেম হতে পারে আপনার ডাইজেসিভ সিস্টেমটা ঠিক নেই আপনি যে খাবারটা।

খাচ্ছেন সেটা ভালোভাবে এবজর্ব হচ্ছে না শরীরের মধ্যে আপনি খাবারটা ভালো করে কালেক্ট করে আপনার শরীরের মধ্যে টিস্যুর মধ্যে অর্গানের মধ্যে নিয়ে পৌঁছে দিতে পারছেন না আপনার ডাইজেস সিস্টেমের মধ্যে কিছু প্রবলেম আছে এটা একটা কারণ হতে পারে বা আপনার হাইপোথাইরয়েডিজম আপনার থাইরয়েড হরমোন যাকে সেটাকে আপনার একটু কম আছে বা আপনার বিভিন্ন ধরনের ইনফেকশন হতে পারে আর্থ্রাইটিস হতে পারে আপনার কিডনি ডিজিজ হতে পারে বা কেউর ক্যান্সার বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সারের কারণে কিন্তু অ্যানিমিয়া হতে পারে বা কিছু টিভি টিউবারকুলোসিস যাকে বলে থাকি আমরা সেগুলোর কারণে কিন্তু ব্লাডের।

মধ্যে আমাদের মানে আরবিসির প্রোডাকশনটা কমে যেতে পারে মানে আপনার রক্ত তৈরি হচ্ছে না যার কারণে আপনার এনিমিয়া হচ্ছে আরো একটা কারণ হতে পারে সেটা হচ্ছে আপনার রক্তটা ডেস্ট্রাকশন হয়ে যাচ্ছে মানে রক্তটা লস হয়ে যাচ্ছে লস কেন হয় কিছু কয়েকটা কারণ সেটা হচ্ছে ধরুন আপনার কোন মহিলাদের যেমন হেভি মেনস্ট্রু ব্লিডিং হয় অতিরিক্ত পিরিয়ডের সময় অতিরিক্ত ব্লিডিং হয়ে যাওয়ার কারণে কিন্তু তার এনিমিয়া ব্লাডের ব্লাডের বা আরবিসির পরিমাণটা শরীরের থেকে কমে যায় আবার আবার কেউ পাইলস হতে পারে নাক দিয়ে অতিরিক্ত নোজ ব্লিডিং নাক দিয়ে অতিরিক্ত পরিমাণ রক্ত চলে যাচ্ছে।

কেউ পেট থেকে অতিরিক্ত পরিমাণে রক্তকরণ হচ্ছে যেটা উনি বুঝতেই পারছে না হতে পারে পেটের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের ডায়াবেটিক উলাই বা অনেক সময় পাইলস হয়ে থাকে অনেকে হ্যামারেড হয়ে থাকে ঠিক কিনা তো অনেকে আবার ইনজুরি হতে পারে বিভিন্ন ধরনের এক্সিডেন্টের কারণে কেউ অতিরিক্ত পরিমাণে ব্লাড ডোনেশন করেছে বা হতে পারে বিভিন্ন ধরনের যে চাইল্ড বার্থ মহিলাদের যে সন্তান জন্ম দেন সেই সময় অতিরিক্ত পরিমাণে রক্ত শরীর থেকে খরণ হয়েছে এই কয়েকটা কারণ আরো কিছু ইনফেকশনের কারণে হতে পারে আরো অনেক কারণ থাকতে পারে যেমন ম্যালেরিয়া হলে কিছু কিছু ম্যালেরিয়ার কারণে কিন্তু।

আপনার শরীর থেকে রক্তের মধ্যে রক্ত বেরিয়ে যেতে পারে তো এই একটা হচ্ছে প্রোডাকশন আপনার শরীর থেকে রক্ত প্রোডাকশন কমে যাচ্ছে যার কারণে আপনার এনিমিয়া আরেকটা হচ্ছে আপনার শরীর থেকে রক্ত লস হচ্ছে মানে আপনার শরীর থেকে রক্ত বেরিয়ে চলে যাচ্ছে যার কারণে আপনার এনিমিয়া হতে পারে আরো অনেক কারণ আছে আমি কয়েকটা কমন কারণ বলে দিলাম তার মধ্যে বেস্ট কমন কারণ হচ্ছে আপনার কিছু মানে আপনি সঠিক পরিমাণে খাবার খাচ্ছেন না বা আপনার পেট ঠিক নেই এটা হচ্ছে মেইন কমন কারণ ঠিক আছে এবার কারণ জেনে নিলাম আমরা এবার চলে যাই এনিমিয়ার কিছু টাইপ কিছু টাইপ আছে অনেক।

ধরনের টাইপের অ্যানিমিয়া হয় নাম্বার ওয়ান হচ্ছে আয়রন ডেফিসিয়েন্সি অ্যানিমিয়া দেখবেন এনিমিয়া যাদের হয় ডাক্তার অনেক সময় আয়রনের ট্যাবলেট দিয়ে দেয় যে এনিমিয়া বা প্রেগনেন্সি সময় আয়রনের ট্যাবলেট দেওয়া হয় যে ঠিক আছে আয়রন খাওয়া রক্ত রক্তটা বৃদ্ধি পাবে কিন্তু এই যে আয়রন ডেফিসিয়েন্সি এনিমিয়া 50% মানুষের হয় ওভারঅল দেখা গেছে 50% মানুষের আয়রন ডেফিশিয়েন্সি এনিমিয়া হয় বাকি যে ডেফিশিয়েন্সি সেটা হচ্ছে ভিটামিন বিটু বা ফলিড ফলিড যে ভিটামিন ডেফিশিয়েন্সি এনিমিয়া যাকে বলা হয় এটা হচ্ছে নাম্বার টু টাইপ অফ এনিমিয়া অনেকের ভিটামিন।

ডেফিশিয়েন্সির কারণে এই অ্যানিমিয়া হতে পারে অনেকের আবার এটাকে বলা হয় হেমোলাইটিক অ্যানিমিয়া যেটা কেন হয় আপনার শরীরের মধ্যে যে ব্লাডের প্রোডাকশনটা সেই প্রোডাকশনটা কমে গেছে যে যার তুলনায় আপনার যে ব্লাডটা লস হচ্ছে যে আরবিসি গুলোর শরীর থেকে মারা যাচ্ছে সেটা বেড়ে যাচ্ছে যার কারণে এটাকে বলা হয় হেমোলাইটিক এনিমিয়াটার অনেক কারণ থাকতে পারে যেমন ম্যালেরিয়া হতে পারে বিভিন্ন অটো ইমিউন ডিজিজ হতে পারে যে কারণে কিন্তু এই প্রবলেমটা হতে পারে যে এ কারণেও এনিমিয়া হতে পারে আরো একটা টাইপ হচ্ছে এ প্লাস্টিক এনিমিয়া যেটাকে বলা হয় আমাদের।

বুনমেরু আমাদের যেখান থেকে যেখান থেকে আমাদের ব্লাডটা তৈরি হচ্ছে সেখান থেকে সঠিক পরিমাণে ব্লাডটা তৈরি হচ্ছে না তৈরি না হওয়ার কারণে স্বাভাবিকভাবে আপনার শরীরের মধ্যে ব্লাডটা কমে যাবে আরবিসি কমে যাবে যাকে বলা হয় আমাদের প্লাস্টিক এনিমিয়া এই চার ধরনের টাইপ বলে দিলাম এবার আপনি ডিসাইড করুন যে আপনার শরীরের মধ্যে কেন আপনার রক্ত কম মনে হচ্ছে আপনাকে টেস্ট করতে হবে ডায়াগনোসিস করলে আপনি বুঝতে পারবেন যে আপনার শরীরে রক্ত কম আছে না বেশি আছে সে কি টেস্ট করবেন আপনি সিবিসি বলে ব্লাড টেস্ট থাকে যাকে কমপ্লিট ব্লাড কাউন্ট বলা হয় এটা আপনি সিম্পল।

ভাবে ল্যাবরেটরির দিকে করতে পারেন যেখানের মধ্যে হিমোগ্লোবিন বলে একটা পার্ট চলে আসবে আপনি বুঝতে পারবেন যে আমার আপনার শরীরে হিমোগ্লোবিনের নরমাল রেঞ্জ আছে নাকি কম আছে নাকি বেশি আছে বেশিও থাকা ভালো না কমও থাকা ভালো না আরো অনেক ধরনের টেস্ট করা হয় যেমন ভিটামিন বি 12 ফলেট আরো অনেক টেস্ট করা হয় কিন্তু সিম্পল যে টেস্টটা বলে দিলাম এটা করলেই আপনি বুঝতে পারবেন আপনার শরীরের মধ্যে হিমোগ্লোবিনটা বেশি আছে না কম আছে মানে শরীরে আরবিসির পরিমাণটা বেশি আছে না কম আছে এবার আপনি বাড়াবেন কিভাবে আপনার আরবিসির পরিমাণটা আপনি বাড়াবেন কিভাবে আপনার হিমোগ্লোবিনের।

পরিমাণটা বাড়াবেন কিভাবে বন্ধুরা আমি যে 10-15 টা খাবার আপনাকে বলব তার মধ্যে একটা একটা করে বলে দেব যে 100 গ্রাম যদি আপনি খান তাহলে 100 গ্রামের মধ্যে সবচেয়ে বেশি কোন খাবারটার মধ্যে আপনি আয়রন পাবেন কারণ আয়রনই আমাদের কিন্তু হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে আমার লিচে সবচেয়ে বেস্ট হচ্ছে সাজনে পাতা কেন সাজনে পাতা এটার মধ্যে আপনি ভালো করে দেখে নেবেন আপনি google এ সার্চ করে দেখে নেবেন যাকে মরিঙ্গা লিফ বলা হয় এটা ভালো করে দেখে নেবেন আপনি স্টাডি করে নেবেন এই মরিঙ্গা লিফে প্রায় 28% আয়রন থাকে যেটা আপনার হিমোগ্লোবিনকে বৃদ্ধি করতে অনেক বেশি।

সহায়ক ঠিক আছে তো এই সাজনে পাতা কিন্তু আপনার বাড়ির আশেপাশে থাকলেও আপনি খেতে পারেন কিন্তু সাজনে পাতা ডিরেক্ট আপনি খেতে পারবেন না সেজন্য অনেকে পাউডার হিসেবে খেতে চায় তো পাউডার হিসেবে আপনি amazon flipkart থেকে অর্ডার করতে পারেন কোন অসুবিধা নেই আমি নিজেও খাই এই মরিঙ্গা লিফটা এই দেখুন এই মরিঙ্গা লিফ এই মরিঙ্গা লিফটা নেচারশিরের আমি নিজে খাই কারণ এটা পানি এটা অনেক বেনিফিশিয়াল এটা আপনার ডায়াবেটিস হতে দেবে না আপনার কোলেস্ট্রলকে মেইনটেইন রাখবে আপনার ব্লাড প্রেসারকে মেইনটেইন রাখবে এটা আপনার যেটা প্রতিদিনের যে ভিটামিন সি এর গাড়তি সেটা।

পূর্ণ করবে আপনার পটাশিয়ামের গাড়তি পূর্ণ করবে তো এটা আপনার আয়রনের পরিমাণ অনেক বেশি থাকে এবং এটা আপনি খেলে প্রতিদিন সকালে বা যেকোনো দুপুর এবং রাতের খাবারের মধ্যানে এক গ্লাস জলের সঙ্গে এক চামচ মানে মরিঙ্গা পাউডার দিয়ে যদি আপনি মিশিয়ে পারেন তাহলে এটা আপনার অনেক বেনিফিশিয়াল এই ন্যাচারশির কোম্পানি অনেক কোম্পানি মরিঙ্গা পাউডার বানায় কিন্তু এই ন্যাচারশির কোম্পানির এই মরিঙ্গা পাউডারের সাথে 500 গ্রাম প্রায় এখানে হানিফ ফ্রি পাবেন এবং এটা আপনি মানে 100% ন্যাচারাল এই মরিঙ্গা লিভটা আপনার আয়রন বৃদ্ধি করবে আপনার ডাইজেস্টিভ সিস্টেম আপনার গার্ডকে।

আপনার ডাইজেস্ট সিস্টেমকে ইমপ্রুভ করবে যার মাধ্যমে আপনি যা খাবেন সেটা অ্যাবসর্ব হবে এবং সেখান থেকে ধীরে ধীরে আপনার আয়রন ইমপ্রুভমেন্টটা বৃদ্ধি পাবে এজন্য এই মরিঙ্গা লিফটা যদি আপনি চান আমি আর্টিকেল এবং কমেন্ট বক্সের মধ্যে আপনাকে লিংক দিয়ে দেবো সেখান থেকে আপনি মরিঙ্গা লিফটা নিন একদম জেনুইন প্রোডাক্ট বন্ধু আপনার কিন্তু এটা অনেক হেল্প করবে আপনি ভালো করে গেটে নেবেন যে মরিঙ্গা লিফটা আপনার জন্য আয়রনের জন্য ভালো হবে কিনা এটা কতটা উপকারী অবশ্যই উপকারী এটা নিতে চাইলে আমি আর্টিকেল এবং কমেন্ট বক্সে আপনাকে লিংক দেবো সেখান থেকে।

নিয়ে নেবেন এবার আমি আপনাকে লিস্টগুলো বলে দেই দেখুন আপনি অনেক কিছু খেতে পারেন বিটরুট খেতে পারেন কুলে খারাপ পাতা যাকে বলা হয় সেটা খেতে পারেন উটস মিল খেতে পারেন বা আপনি এগ খেতে পারেন সি ফুডস খেতে পারেন লেমন খেতে হবে আপনাকে অবশ্যই ভিটামিন সি যুক্ত খাবার খেতে হবে বেদনা বেদানা খেতে হবে খেজুর খেতে পারেন কিন্তু একটা লিস্ট আমি বানিয়েছি যেখানে 100 গ্রাম যদি আপনি খান তাহলে সবচেয়ে বেশি পরিমাণে আয়রন পাওয়া যায় কোন খাবারের মধ্যে সেটা হচ্ছে নাম্বার ওয়ানে দেখা গেছে সোয়াবিনের মধ্যে যদি 100 g সোয়াবিন আপনি খান সেখানে 157 মিলিগ্রাম মানে 15।

মিলিগ্রাম ধরে রাখুন আপনি আয়রন পেয়ে যাবেন যদি আপনি ডাল খান তাহলে 100 g ডাল খেতে হবে আপনাকে 3.3 মিলিগ্রাম আপনি আয়রন পেয়ে যাবেন চানা খেলে আপনি 2.9 মিলিগ্রাম চানা আয়রন পেয়ে যাবেন ব্ল্যাক বিনস যাকে বলা হয় রাজমা এটা খেলে কিন্তু আপনি 3 21 মিলিগ্রাম পাবেন পালন শাক বা পালক যাকে বলে থাকি আমরা সেটা খেলে আপনি 3.।

9 মিলিগ্রাম পাবেন মানে পালক শাক খেলে কিন্তু আপনার আয়রন অনেক বেশি বৃদ্ধি পাবে এটা অত্যন্ত একটা মানে প্রধান ভূমিকা পালন করবে আপনার যদি আয়রন বৃদ্ধি করতে চান তাছাড়া আপনি চিকেন ব্রেস্ট চিকেনের যে লেগ পিস সেটা খেতে আমরা পছন্দ করি সেটা খেলে হবে না চিকেন ব্রেস্ট খেতে হবে কারণ সেটার মধ্যে আপনি সঠিক পরিমাণে 09 মিলিগ্রাম আপনি পাবেন তাছাড়া চিকেন বা রেড মিট সেগুলোর যে লিভার আছে লিভারের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে আয়রন পাওয়া যায় বন্ধু তাহলে অবশ্যই ফোকাস করে আপনি চিকেন এবং যে রেড মিট এগুলোর যে লিভার আছে লিভারটাকে ফোকাস করে আপনি অবশ্য খাবেন।

তাছাড়া আপনি যে চিংড়ি যাচ্ছে চিংড়ি আমরা চিংড়ি খাই না চিংড়ি মাছ যাকে বলে থাকি সেই চিংড়ি মাছ বা আপনি ঝিনুক বা সমুদ্রে এই যেসব খাবার আছে এগুলো খেলে যদি 100 g খান তাহলে 31 মিলিগ্রাম আপনি 31 মিলিগ্রাম আপনি আয়রন পেয়ে যাবেন তাছাড়া তাছাড়া আপনি কিসমিস খেতে পারেন এবং আরো বিভিন্ন ধরনের খাবার আছে বিভিন্ন ধরনের গ্রিন লেফি ভেজিটেবলস গুলোকে আপনি খেতে পারেন বিভিন্ন ভ্যারাইটি খাবার আপনি খাওয়ার চেষ্টা করবেন যাতে করে আপনার আয়রনের ঘাটতি পূর্ণ হয় এবং চেষ্টা করবেন আপনার গার্ডসকে সুস্থ রাখার মানে আপনার ডাইজেশন সিস্টেমকে সুস্থ রাখার আপনার যাতে।

খাবারটা ভালোভাবে অ্যাবসর্ব হয় খাবারটা ভালোভাবে ডাইজেশন হয় কনস্টিপেশন না হয় আপনার স্টমাক এবং ডাইজেশন যদি খাবারটা ভালোভাবে হজম হয় তাহলে অবশ্যই আপনার আয়রন খাবার থেকে শরীরটা ভালোভাবে আয়রন গুলো অ্যাবসর্ব করে নিয়ে যাবে শরীর এবং আপনার আয়রনের গাটতিটা পূরণ করে দেবে এবং আপনার হিমোগ্লোবিন ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পাবে বাকি যেসব কারণ বলেছি যদি কেউ অন্য কোন কারণ থেকে থাকে আয়রনের ডেফিসিয়েন্সি ছাড়াও অন্যান্য বিভিন্ন ধরনের যে এনিমিয়া হয় হয়ে থাকে সেগুলো যদি হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনারা নিকটবর্তী একজন ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করবেন অবশ্যই।

একজন ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করবেন উনারা আরো বিভিন্ন ধরনের টেস্ট এবং বিভিন্ন ধরনের ট্রিটমেন্ট এডভাইস আপনাকে করতে পারেন যা এবং বিভিন্ন ধরনের মেডিসিন ইনজেকশন বিভিন্ন কিছু আপনাকে এডভাইস করতে পারেন যার মাধ্যমে খুব তাড়াতাড়ি আপনি সুস্থ হয়ে যাবেন আর প্রাইমারি ভাবে আপনার সাথে হিমোগ্লোবিনকে বৃদ্ধি করার জন্য এসব খাবারগুলো কিন্তু অবশ্যই ফলো করবেন তাহলে কিন্তু অবশ্যই আপনার আপনার আয়রন শরীরের মধ্যে বৃদ্ধি পাবে এবং আয়রন বৃদ্ধি পাবে আপনার হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধি পাবে আরবিসি বৃদ্ধি পাবে এবং আপনি সুস্থ থাকবেন সুস্থ থাকুন বন্ধুরা ভালো থাকবেন নিজের শরীরে যত।

হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়াতে এবং রক্তের উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য আপনার খাদ্যতালিকায় আয়রন-সমৃদ্ধ খাবার যেমন লাল মাংস, শাক-সবজি এবং লেবুর অন্তর্ভুক্ত করা অপরিহার্য। উপরন্তু, ভিটামিন সি উত্সগুলির সাথে এই খাবারগুলিকে যুক্ত করা আয়রন শোষণকে বাড়িয়ে তুলতে পারে, আপনার খাবারকে আরও কার্যকর করে তোলে। ফোলেট এবং ভিটামিন বি 12 এর মতো অন্যান্য পুষ্টির গুরুত্বকে উপেক্ষা করবেন না, যা স্বাস্থ্যকর রক্তকণিকা গঠনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। হাইড্রেটেড থাকা এবং একটি সুষম খাদ্য বজায় রাখা আপনার সামগ্রিক সুস্থতা এবং শক্তির স্তরকে আরও সমর্থন করবে। সর্বোত্তম রক্তস্বাস্থ্য প্রচার করে এমন মননশীল খাদ্যতালিকা বেছে নিয়ে আজই আপনার স্বাস্থ্যের দায়িত্ব নিন!

শেষ কথা?

হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়াতে এবং রক্তের উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য আপনার খাদ্যতালিকায় আয়রন-সমৃদ্ধ খাবার যেমন লাল মাংস, শাক-সবজি এবং লেবুর অন্তর্ভুক্ত করা অপরিহার্য। উপরন্তু, ভিটামিন সি উত্সগুলির সাথে এই খাবারগুলিকে যুক্ত করা আয়রন শোষণকে বাড়িয়ে তুলতে পারে, আপনার খাবারকে আরও কার্যকর করে তোলে। ফোলেট এবং ভিটামিন বি 12 এর মতো অন্যান্য পুষ্টির গুরুত্বকে উপেক্ষা করবেন না, যা স্বাস্থ্যকর রক্তকণিকা গঠনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। হাইড্রেটেড থাকা এবং একটি সুষম খাদ্য বজায় রাখা আপনার সামগ্রিক সুস্থতা এবং শক্তির স্তরকে আরও সমর্থন করবে। সর্বোত্তম রক্তস্বাস্থ্য প্রচার করে এমন মননশীল খাদ্যতালিকা বেছে নিয়ে আজই আপনার স্বাস্থ্যের দায়িত্ব নিন!

Netbazardot.com
Netbazardot.comhttps://netbazardot.com
Medicine is the science and practice of caring for patients, managing the diagnosis, prognosis, prevention, treatment, palliation of their injury.

Related Articles

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

Latest Articles