ব্রেইন স্ট্রোকের কারণ লক্ষণ ও ঝুঁকি এড়ানোর উপায় আজকে ব্রেইন স্ট্রোক নিয়ে আপনাদের একটা বেসিক নলেজ দেব যেটা সবাই বুঝতে পারবে কিন্তু স্পেশালি এই আর্টিকেল আমার সেই বন্ধুদের জন্য বানাচ্ছি যারা আমার দীর্ঘদিনের সাবস্ক্রাইবার দীর্ঘদিন থেকে আমাকে ফলো করছেন কারণ বন্ধু এই আর্টিকেলসবাই দেখবে না কিন্তু আর্টিকেল এত গুরুত্বপূর্ণ যে পরিবার বা যেখানে স্ট্রোক হয় ব্রেইন স্ট্রোকের মত ব্যাপার উনারা কিন্তু একদম ভেঙে পড়েন স্ট্রোক হঠাৎ করে হয় এবং এটা হওয়ার অনেক সময় ছোট হয় অনেক সময় মাইনর স্ট্রোক অনেক সময় মেজর স্ট্রোক মেজর স্ট্রোকে অনেক সময় লাইফ রিস্ক পর্যন্ত হয়ে যায় আর মাইনর স্ট্রোক হলে অনেক সময়।
বডি প্যারালাইসিস হয়ে যায় এক সাইড উইক হয়ে যায় অনেক সময় কথা বলতে পারে না অনেক সময় বিছানায় দীর্ঘদিন ট্রিটমেন্ট নিতে হয় তো আপনি এই স্ট্রোক সম্পর্কে বেসিক নলেজটা নিয়ে রাখুন কি করতে হবে কি জিনিসটা একচুয়ালি আগে আপনাকে জিনিসটা বুঝাই আমি যে স্ট্রোক কি ব্রেইনের ভিতরে স্ট্রোকের কথা বলছি আমি দেখুন আমাদের যে ব্রেইনটা এটা কি এক ধরনের নার্ভাস সিস্টেম যদিও কিন্তু বাইরে থেকে কিন্তু একটা সেল দিয়ে একটা মাংসপিণ্ডের মতো ঠিক আছে ধরে রাখুন কিন্তু এটা অনেকটা নার্ভ টোটালি নার্ভ আমি যদি ব্রেইনটাকে আমি যদি ব্রেইনটাকে এভাবে কেটে দেন মানে একটা সিটি।
স্ক্যানে কাটলাম ধরে রাখুন এভাবে কেটে ভিতরে কি দেখবেন আপনি ধরুন এটা মাথার ভিতরে এটা আপনার টোটালি মস্তিষ্কের পার্ট এখানে এখানে কিন্তু এভাবে এখানে যদি স্ট্রোক হয় তাহলে ছোট ভাবে এটার ভিতরে একটা ব্লিডিং হয় এখানে যদি ব্লিডিং হয় তাহলে এটার ভিতরে যখন ব্লিডিং হবে তাহলে এই যে পার্টটা আছে এখানে যে নার্ভ সেলগুলো থাকে এতে এগুলো কিন্তু ড্যামেজ হয়ে যাবে এগুলো ড্যামেজ হয়ে যাবে কারণ এখানে নরমাল নার্ভ সেল থাকবে যখনই এখান থেকে ব্লিডিং হওয়া শুরু হবে রক্ত বের হবে তখন এটাকে বলা হবে হেমারেজ কি বলা হবে হেমারোজিক স্ট্রোক কিন্তু এই হেমারেজিক স্ট্রোক মানে।
এখানে রক্ত জমাট বেঁধে যাবে জমাট এখানে রক্ত ব্লিডিং হয়ে এই পাশাপাশি সেলগুলো নষ্ট হওয়া শুরু হবে ড্যামেজ হয়ে যাবে যে সেলগুলো ড্যামেজ হবে এগুলো সাধারণ আমাদের যে মাংসপিণ্ড আমাদের শরীরের যে মাংস থাকে সেরকম সেই মাসল গুলো থাকে সেরকম সেল না ব্রেনের মধ্যে ব্রেনের মধ্যে কি এগুলো টোটালি নার্ভ সেল কি নার্ভ এটা পুরো হেড অফিস হেড অফিস বলে না এই নার্ভ কিন্তু আমাদের ব্রেইন কিন্তু পুরো শরীরকে কন্ট্রোল করছে আমি বলছি আঙ্গুল লাড়াও লড়ছে কে অর্ডার করছে ব্রেইন নার্ভ সেল এখান থেকে সিগন্যাল যাচ্ছে হেড অফিস থেকে কমিউনিকেশন হচ্ছে যেহেতু এই নার্ভ সেলগুলো।
এখানে ব্লিডিং হয়ে যাওয়ার কারণে নষ্ট হয়ে গেছে এখানে এটাই হচ্ছে স্ট্রোক এবার ব্রেইনকে আমরা দু ভাগে ভাগ করি সাপোজ এটা যদি ধরি ব্রেইনের রাইট সাইড মানে ব্রেইনটাকে আমি এভাবে পার্ট করে দিয়েছি মাঝ বরাবর এদিকে এদিকে এভাবে পার্ট থাকে হেমিস্ফিয়ার রাইট সাইড এদিকে এই সাইডটা হচ্ছে লেফট সাইড রাইট সাইডে যদি স্ট্রোক হয় তাহলে আপনার একটা মানুষের রাইট সাইডে যদি ছোটখাটো যতটা বড় দিয়েছি এরকম স্ট্রোক হয় তাহলে তার লেফট সাইডটা উইক হয়ে যাবে লেফট হ্যান্ড এবং লেফট লেগ এই সাইডটা উইক হয়ে যাবে কারণ তার রাইট সাইডে হয়েছে অনেক সময় হাঁটতে পারছে না বা পায়টা একদম।
ব্রেইন স্ট্রোকের কারণ লক্ষণ ও ঝুঁকি এড়ানোর উপায়
দুর্বল প্যারালাইসিসের মত হয়ে গেছে ঠিক আছে আবার লেফট সাইডে যদি হয় তাহলে কি হয়ে যাবে রাইট সাইডটা উইক হয়ে যাবে এবার আপনাকে বলি যে এই স্ট্রোক আমি প্রথম বলেছি এখানে ব্লিডিং হচ্ছে আবার ব্লিডিং ছাড়াও অন্য আরেক ধরনের স্ট্রোক হয় কেন হয় কারণ ধরুন এটা হচ্ছে নেক মানে আমাদের গলা গলার এখানে হচ্ছে হার্ট হার্ট থেকে এখান থেকে ভেসেলস গুলো গলা দিয়ে উঠেছে ভেসেলস মানে কিছু না আর্টারি আর্টারি ভেইন এগুলো ব্রেইনের মধ্যে ব্লাড সাপ্লাই দিচ্ছে হার্ট থেকে ব্লাড ব্লাইডের যে আর্টারি ভেইন গুলো ক্যারোটিড আর্টারি বলে উপরে উঠে ব্রেইনের ভিতরে সার্কেলস অফ উইলস বলে।
ব্রেইনের ভিতরে অনেকগুলো শুরু শুরু শুরু শুরু ব্লাড সাপ্লাই হচ্ছে এই শুরু শুরু ব্লাড সাপ্লাই এর মধ্যে ধরুন এইখানে একটা পাইপ সার্কেল অফ হুইলস এর মাধ্যমে এখানে ব্লাড সাপ্লাই হচ্ছে ঠিক আছে এখানে ব্লাড সাপ্লাই হঠাৎ করে যদি এই জায়গাটা কোন কারণে ন্যারোইং হয়ে বা কোন কারণে এই জায়গাতে ব্লকেজ হয়ে যায় তো ব্রেইনের এই পার্টের মধ্যে ব্লাড সাপ্লাই হবে না এবং ব্রেইনের ধীরে ধীরে এই পার্টগুলো যে সেলগুলো আছে নরমাল সেলগুলো আছে গুলো ডেথ হওয়া শুরু করবে বা ড্যামেজ হওয়া হতে শুরু করবে সেজন্য এতটা লম্বা আর্টিকেল একটাই আমি সাজেস্ট করবো আপনাদের যখনই স্ট্রোকের।
লক্ষণ দেখা দেবে তখনই সাথে সাথে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব উইথইন দুই ঘন্টার মধ্যে যদি আপনি হসপিটালাইজড করতে পারেন আপনার রোগীকে তাহলে এই সেলগুলো ড্যামেজ হওয়ার আগেই যখন ট্রিটমেন্ট পড়বে কোন মেডিসিন পড়বে এই ক্লটগুলো ছুটার কারণে মেডিসিন যদি পড়ে যায় তাহলে রোগী কিন্তু সুস্থ হয়ে যাওয়ার সম্ভব আর ওই সেলগুলো বেশি সেল ড্যামেজ হবে না কম সেল ড্যামেজ হবে এটা একটা পার্ট এবার সিমটমস কি আপনি কিভাবে বুঝবেন যে এটা হচ্ছে স্ট্রোক হচ্ছে স্ট্রোক হয়েছে যদি দেখেন যে স্ট্রোক মানে পেশেন্ট পেশেন্ট হঠাৎ করে কথা বলতে পারছে না আটকে যাচ্ছে মুখ থেকে কথাটা জীবটা একদিকে বেঁকে গেছে।
জীবটা একদিকে বেঁকে গেছে হাতটা তুলতে চাচ্ছে কিন্তু তুলতে পারছে না একটা সাইড দুর্ব প্যারালাইসিস হয়ে গেছে পাটা তুলুন রাইট ডান পাটা উঠছে না বা পাটা উঠছে হাতটা তুলুন বা ডান হাঁটা চাইছে কিন্তু হাতটা তুলতে পারছে না বা হাতটা তুলতে পারছে তাহলে এই যে সিমটমস গুলো একটা সাইড দুর্বল হয়ে গেছে বা হঠাৎ করে অজ্ঞান হয়ে গেছে এলওসি হয়ে গেছে মানে মেজো স্ট্রোক হতে পারে ঠিক আছে তো অনেক ধরনের স্ট্রোক কিন্তু এই যে সিমটমস গুলো বললাম দুর্বল এই যে জিনিসগুলো একটা সাইট উইকনেস হয়ে গেছে এগুলো হচ্ছে স্ট্রোকের লক্ষণ যখনই জীবটা বেঁকে যাচ্ছে কথা বলতে পারছে না আটকে।
ব্রেইন স্ট্রোক – উপসর্গ, ঝুঁকির কারণ এবং চিকিৎসা
যাচ্ছে একটা সাইড প্যারালাইসিস হয়ে গেছে একটা পা একটা হাত দুর্বল হয়ে যাচ্ছে তাহলে এটা স্ট্রোকের লক্ষণ কারণ ব্রেইনের যখনই রাইট সাইডে স্ট্রোক হবে লেফট সাইড দুর্বল হয়ে যাবে বাঁদিকের হাত বাঁদিকের পা দুর্বল হয়ে যাবে প্যারালাইসিস হয়ে যাবে লেফট সাইডে হলে লেফট সাইডে হলে কি হবে লেফট সাইডে হলে রাইট সাইড দুর্বল হয়ে যাবে স্ট্রোক দুই ধরনের বলছি সেটা হচ্ছে একটার ভিতরে ব্রেইনের ভিতরে ব্লিডিং হবে ব্লিডিং হয়ে ব্রেইনের সেলগুলো ড্যামেজ হওয়াতে শুরু করবে এটা সিটি স্ক্যানের মধ্যে সাদা দেখায় এমআর এর মধ্যে কালো দেখায় অনেক ব্যাপার আছে সিটি স্ক্যান।
এমআরআই করতে হয় এখানে আবার একটা ব্লাড সাপ্লাই হচ্ছে না ব্লাড সাপ্লাই না হওয়ার কারণে ব্রেইনের সেলগুলো এখানে মানে কাভার নিউট্রিশন অক্সিজেন পাচ্ছে না যার কারণে ব্রেইন সেলগুলো ধীরে ধীরে ড্যামেজ হওয়া শুরু হয়েছে এটাও কিন্তু একটা স্ট্রোক যাকে আমরা ইনফ্রাক্ট বলে থাকি কি বলে থাকি ইনফ্রাকশন তো হেমারিদিক স্ট্রোক ইস্টেমিক স্ট্রোক ইস্টেমিক স্ট্রোক ইনফ্রাকশন হচ্ছে যেটা কারণে ব্লাড সেল সাপ্লাই পাচ্ছে না ব্লাড সেলগুলো কোন কারণে এর মধ্যে ব্লাড সাপ্লাই বন্ধ হয়ে গেছে এরকম কারণে এই জায়গাটা হয় তো আমরা কি শিখলাম এখান থেকে ব্রেইনের স্ট্রোকের লক্ষণ যখনই দেখবেন।
সাথে সাথে হসপিটাল নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করবেন সে লক্ষণ ছোটও হতে পারে বড়ও হতে পারে ডিপেন্ড করবে ব্রেইনের ভিতরে মাইনো স্ট্রোক হয়েছে না মেজো স্ট্রোক হয়েছে ব্রেইনের ভিতরে যদি ছোট্ট স্ট্রোক হয় যেটা প্রায় ছয় জন মানুষের মধ্যে একজন মানুষের স্ট্রোক হয় কিন্তু অনেকে বুঝতেই পারে না ঠিক আছে কিন্তু যদি বড় স্ট্রোক হয় এটা ডিপেন্ড করবে এটা ব্রেইনের কোন পার্টে হয়েছে অনেক ধরনের স্ট্রোক থাকে আমি আপনাকে এই ভিডিওতে শর্টকাট বলছি যে একটা এই যে বড় একটা স্ট্রোক একটা মেজর স্ট্রোক হয়েছে এটার কারণে ব্রেইনের বিভিন্ন ধরনের পরিবর্তন দেখা দিতে পারে।
এটা শিফট হয়ে যায় মিডলাইন শিফট হয়ে যেতে পারে অনেক ধরনের পরিবর্তন দেখা দেয় মেজর স্ট্রোক হলে অনেক মানুষই সাথে সাথে বুঝে যায় কিন্তু একদম মাইনর স্ট্রোক একটু একটা স্ট্রোক করেছে মানুষ বুঝতেই পারে না তো যদি কোন সিমটমস থাকে তাহলে সাথে সাথে কিন্তু হসপিটালাইজড করবেন হসপিটালে চেকআপ করবেন ডাক্তারকে বলবেন তাহলে আপনি সুস্থ থাকবেন আর নিজের প্রেসার ডায়াবেটিস এগুলোকে কন্ট্রোল করে রাখবেন কারণ এগুলো থাকলে কিন্তু স্ট্রোকের সম্ভাবনাটা অনেক বেড়ে যায় ভালো থাকবেন নিজের শরীরে যত্ন নেবেন আর যারা সাবস্ক্রাইবার তারা অবশ্যই বেল আইকন অন করে রাখবেন লাইক দেবেন।
বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করবেন টাটা বাই বাইআজকে ব্রেইন স্ট্রোক নিয়ে আপনাদের একটা বেসিক নলেজ দেব যেটা সবাই বুঝতে পারবে কিন্তু স্পেশালি এই ভিডিওটা আমার সেই বন্ধুদের জন্য বানাচ্ছি যারা আমার দীর্ঘদিনের সাবস্ক্রাইবার দীর্ঘদিন থেকে আমাকে ফলো করছেন কারণ বন্ধু এই ভিডিওটা সবাই দেখবে না কিন্তু ভিডিওটা এত গুরুত্বপূর্ণ যে পরিবার বা যেখানে স্ট্রোক হয় ব্রেইন স্ট্রোকের মত ব্যাপার উনারা কিন্তু একদম ভেঙে পড়েন স্ট্রোক হঠাৎ করে হয় এবং এটা হওয়ার অনেক সময় ছোট হয় অনেক সময় মাইনর স্ট্রোক অনেক সময় মেজর স্ট্রোক মেজর স্ট্রোকে অনেক সময় লাইফ রিস্ক পর্যন্ত হয়ে যায় আর মাইনর স্ট্রোক হলে অনেক সময়।
বডি প্যারালাইসিস হয়ে যায় এক সাইড উইক হয়ে যায় অনেক সময় কথা বলতে পারে না অনেক সময় বিছানায় দীর্ঘদিন ট্রিটমেন্ট নিতে হয় তো আপনি এই স্ট্রোক সম্পর্কে বেসিক নলেজটা নিয়ে রাখুন কি করতে হবে কি জিনিসটা একচুয়ালি আগে আপনাকে জিনিসটা বুঝাই আমি যে স্ট্রোক কি ব্রেইনের ভিতরে স্ট্রোকের কথা বলছি আমি দেখুন আমাদের যে ব্রেইনটা এটা কি এক ধরনের নার্ভাস সিস্টেম যদিও কিন্তু বাইরে থেকে কিন্তু একটা সেল দিয়ে একটা মাংসপিণ্ডের মতো ঠিক আছে ধরে রাখুন কিন্তু এটা অনেকটা নার্ভ টোটালি নার্ভ আমি যদি ব্রেইনটাকে আমি যদি ব্রেইনটাকে এভাবে কেটে দেন মানে একটা সিটি।
স্ক্যানে কাটলাম ধরে রাখুন এভাবে কেটে ভিতরে কি দেখবেন আপনি ধরুন এটা মাথার ভিতরে এটা আপনার টোটালি মস্তিষ্কের পার্ট এখানে এখানে কিন্তু এভাবে এখানে যদি স্ট্রোক হয় তাহলে ছোট ভাবে এটার ভিতরে একটা ব্লিডিং হয় এখানে যদি ব্লিডিং হয় তাহলে এটার ভিতরে যখন ব্লিডিং হবে তাহলে এই যে পার্টটা আছে এখানে যে নার্ভ সেলগুলো থাকে এতে এগুলো কিন্তু ড্যামেজ হয়ে যাবে এগুলো ড্যামেজ হয়ে যাবে কারণ এখানে নরমাল নার্ভ সেল থাকবে যখনই এখান থেকে ব্লিডিং হওয়া শুরু হবে রক্ত বের হবে তখন এটাকে বলা হবে হেমারেজ কি বলা হবে হেমারোজিক স্ট্রোক কিন্তু এই হেমারেজিক স্ট্রোক মানে।
এখানে রক্ত জমাট বেঁধে যাবে জমাট এখানে রক্ত ব্লিডিং হয়ে এই পাশাপাশি সেলগুলো নষ্ট হওয়া শুরু হবে ড্যামেজ হয়ে যাবে যে সেলগুলো ড্যামেজ হবে এগুলো সাধারণ আমাদের যে মাংসপিণ্ড আমাদের শরীরের যে মাংস থাকে সেরকম সেই মাসল গুলো থাকে সেরকম সেল না ব্রেনের মধ্যে ব্রেনের মধ্যে কি এগুলো টোটালি নার্ভ সেল কি নার্ভ এটা পুরো হেড অফিস হেড অফিস বলে না এই নার্ভ কিন্তু আমাদের ব্রেইন কিন্তু পুরো শরীরকে কন্ট্রোল করছে আমি বলছি আঙ্গুল লাড়াও লড়ছে কে অর্ডার করছে ব্রেইন নার্ভ সেল এখান থেকে সিগন্যাল যাচ্ছে হেড অফিস থেকে কমিউনিকেশন হচ্ছে যেহেতু এই নার্ভ সেলগুলো।
এখানে ব্লিডিং হয়ে যাওয়ার কারণে নষ্ট হয়ে গেছে এখানে এটাই হচ্ছে স্ট্রোক এবার ব্রেইনকে আমরা দু ভাগে ভাগ করি সাপোজ এটা যদি ধরি ব্রেইনের রাইট সাইড মানে ব্রেইনটাকে আমি এভাবে পার্ট করে দিয়েছি মাঝ বরাবর এদিকে এদিকে এভাবে পার্ট থাকে হেমিস্ফিয়ার রাইট সাইড এদিকে এই সাইডটা হচ্ছে লেফট সাইড রাইট সাইডে যদি স্ট্রোক হয় তাহলে আপনার একটা মানুষের রাইট সাইডে যদি ছোটখাটো যতটা বড় দিয়েছি এরকম স্ট্রোক হয় তাহলে তার লেফট সাইডটা উইক হয়ে যাবে লেফট হ্যান্ড এবং লেফট লেগ এই সাইডটা উইক হয়ে যাবে কারণ তার রাইট সাইডে হয়েছে অনেক সময় হাঁটতে পারছে না বা পায়টা একদম।
দুর্বল প্যারালাইসিসের মত হয়ে গেছে ঠিক আছে আবার লেফট সাইডে যদি হয় তাহলে কি হয়ে যাবে রাইট সাইডটা উইক হয়ে যাবে এবার আপনাকে বলি যে এই স্ট্রোক আমি প্রথম বলেছি এখানে ব্লিডিং হচ্ছে আবার ব্লিডিং ছাড়াও অন্য আরেক ধরনের স্ট্রোক হয় কেন হয় কারণ ধরুন এটা হচ্ছে নেক মানে আমাদের গলা গলার এখানে হচ্ছে হার্ট হার্ট থেকে এখান থেকে ভেসেলস গুলো গলা দিয়ে উঠেছে ভেসেলস মানে কিছু না আর্টারি আর্টারি ভেইন এগুলো ব্রেইনের মধ্যে ব্লাড সাপ্লাই দিচ্ছে হার্ট থেকে ব্লাড ব্লাইডের যে আর্টারি ভেইন গুলো ক্যারোটিড আর্টারি বলে উপরে উঠে ব্রেইনের ভিতরে সার্কেলস অফ উইলস বলে।
ব্রেইনের ভিতরে অনেকগুলো শুরু শুরু শুরু শুরু ব্লাড সাপ্লাই হচ্ছে এই শুরু শুরু ব্লাড সাপ্লাই এর মধ্যে ধরুন এইখানে একটা পাইপ সার্কেল অফ হুইলস এর মাধ্যমে এখানে ব্লাড সাপ্লাই হচ্ছে ঠিক আছে এখানে ব্লাড সাপ্লাই হঠাৎ করে যদি এই জায়গাটা কোন কারণে ন্যারোইং হয়ে বা কোন কারণে এই জায়গাতে ব্লকেজ হয়ে যায় তো ব্রেইনের এই পার্টের মধ্যে ব্লাড সাপ্লাই হবে না এবং ব্রেইনের ধীরে ধীরে এই পার্টগুলো যে সেলগুলো আছে নরমাল সেলগুলো আছে গুলো ডেথ হওয়া শুরু করবে বা ড্যামেজ হওয়া হতে শুরু করবে সেজন্য এতটা লম্বা ভিডিও একটাই আমি সাজেস্ট করবো আপনাদের যখনই স্ট্রোকের।
লক্ষণ দেখা দেবে তখনই সাথে সাথে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব উইথইন দুই ঘন্টার মধ্যে যদি আপনি হসপিটালাইজড করতে পারেন আপনার রোগীকে তাহলে এই সেলগুলো ড্যামেজ হওয়ার আগেই যখন ট্রিটমেন্ট পড়বে কোন মেডিসিন পড়বে এই ক্লটগুলো ছুটার কারণে মেডিসিন যদি পড়ে যায় তাহলে রোগী কিন্তু সুস্থ হয়ে যাওয়ার সম্ভব আর ওই সেলগুলো বেশি সেল ড্যামেজ হবে না কম সেল ড্যামেজ হবে এটা একটা পার্ট এবার সিমটমস কি আপনি কিভাবে বুঝবেন যে এটা হচ্ছে স্ট্রোক হচ্ছে স্ট্রোক হয়েছে যদি দেখেন যে স্ট্রোক মানে পেশেন্ট পেশেন্ট হঠাৎ করে কথা বলতে পারছে না আটকে যাচ্ছে মুখ থেকে কথাটা জীবটা একদিকে বেঁকে গেছে।
জীবটা একদিকে বেঁকে গেছে হাতটা তুলতে চাচ্ছে কিন্তু তুলতে পারছে না একটা সাইড দুর্ব প্যারালাইসিস হয়ে গেছে পাটা তুলুন রাইট ডান পাটা উঠছে না বা পাটা উঠছে হাতটা তুলুন বা ডান হাঁটা চাইছে কিন্তু হাতটা তুলতে পারছে না বা হাতটা তুলতে পারছে তাহলে এই যে সিমটমস গুলো একটা সাইড দুর্বল হয়ে গেছে বা হঠাৎ করে অজ্ঞান হয়ে গেছে এলওসি হয়ে গেছে মানে মেজো স্ট্রোক হতে পারে ঠিক আছে তো অনেক ধরনের স্ট্রোক কিন্তু এই যে সিমটমস গুলো বললাম দুর্বল এই যে জিনিসগুলো একটা সাইট উইকনেস হয়ে গেছে এগুলো হচ্ছে স্ট্রোকের লক্ষণ যখনই জীবটা বেঁকে যাচ্ছে কথা বলতে পারছে না আটকে।
যাচ্ছে একটা সাইড প্যারালাইসিস হয়ে গেছে একটা পা একটা হাত দুর্বল হয়ে যাচ্ছে তাহলে এটা স্ট্রোকের লক্ষণ কারণ ব্রেইনের যখনই রাইট সাইডে স্ট্রোক হবে লেফট সাইড দুর্বল হয়ে যাবে বাঁদিকের হাত বাঁদিকের পা দুর্বল হয়ে যাবে প্যারালাইসিস হয়ে যাবে লেফট সাইডে হলে লেফট সাইডে হলে কি হবে লেফট সাইডে হলে রাইট সাইড দুর্বল হয়ে যাবে স্ট্রোক দুই ধরনের বলছি সেটা হচ্ছে একটার ভিতরে ব্রেইনের ভিতরে ব্লিডিং হবে ব্লিডিং হয়ে ব্রেইনের সেলগুলো ড্যামেজ হওয়াতে শুরু করবে এটা সিটি স্ক্যানের মধ্যে সাদা দেখায় এমআর এর মধ্যে কালো দেখায় অনেক ব্যাপার আছে সিটি স্ক্যান।
এমআরআই করতে হয় এখানে আবার একটা ব্লাড সাপ্লাই হচ্ছে না ব্লাড সাপ্লাই না হওয়ার কারণে ব্রেইনের সেলগুলো এখানে মানে কাভার নিউট্রিশন অক্সিজেন পাচ্ছে না যার কারণে ব্রেইন সেলগুলো ধীরে ধীরে ড্যামেজ হওয়া শুরু হয়েছে এটাও কিন্তু একটা স্ট্রোক যাকে আমরা ইনফ্রাক্ট বলে থাকি কি বলে থাকি ইনফ্রাকশন তো হেমারিদিক স্ট্রোক ইস্টেমিক স্ট্রোক ইস্টেমিক স্ট্রোক ইনফ্রাকশন হচ্ছে যেটা কারণে ব্লাড সেল সাপ্লাই পাচ্ছে না ব্লাড সেলগুলো কোন কারণে এর মধ্যে ব্লাড সাপ্লাই বন্ধ হয়ে গেছে এরকম কারণে এই জায়গাটা হয় তো আমরা কি শিখলাম এখান থেকে ব্রেইনের স্ট্রোকের লক্ষণ যখনই দেখবেন।
সাথে সাথে হসপিটাল নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করবেন সে লক্ষণ ছোটও হতে পারে বড়ও হতে পারে ডিপেন্ড করবে ব্রেইনের ভিতরে মাইনো স্ট্রোক হয়েছে না মেজো স্ট্রোক হয়েছে ব্রেইনের ভিতরে যদি ছোট্ট স্ট্রোক হয় যেটা প্রায় ছয় জন মানুষের মধ্যে একজন মানুষের স্ট্রোক হয় কিন্তু অনেকে বুঝতেই পারে না ঠিক আছে কিন্তু যদি বড় স্ট্রোক হয় এটা ডিপেন্ড করবে এটা ব্রেইনের কোন পার্টে হয়েছে অনেক ধরনের স্ট্রোক থাকে আমি আপনাকে এই ভিডিওতে শর্টকাট বলছি যে একটা এই যে বড় একটা স্ট্রোক একটা মেজর স্ট্রোক হয়েছে এটার কারণে ব্রেইনের বিভিন্ন ধরনের পরিবর্তন দেখা দিতে পারে।
শেষ কথা?
ব্রেন স্ট্রোকের কারণ এবং লক্ষণগুলি বোঝা প্রাথমিক সনাক্তকরণ এবং প্রতিরোধের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, এবং জীবনধারা পছন্দের মতো ঝুঁকির কারণগুলিকে স্বীকৃতি দিয়ে, ব্যক্তিরা তাদের স্ট্রোকের অভিজ্ঞতার সম্ভাবনা কমাতে সক্রিয় পদক্ষেপ নিতে পারে। উপরন্তু, সতর্কতা লক্ষণ সম্পর্কে সচেতন হওয়া তাৎক্ষণিক চিকিৎসা হস্তক্ষেপের দিকে পরিচালিত করতে পারে, যা ফলাফলের উন্নতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। স্বাস্থ্যকর অভ্যাসগুলি গ্রহণ করা – যেমন নিয়মিত ব্যায়াম, একটি সুষম খাদ্য, এবং নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা – আপনার স্ট্রোকের ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করতে পারে। আজ আপনার স্বাস্থ্যের দায়িত্ব নিন; ব্রেন স্ট্রোকের বিরুদ্ধে একটি নিরাপদ ভবিষ্যত গড়ে তুলতে নিজেকে এবং আপনার চারপাশের লোকদের শিক্ষিত করুন।