ফ্যাটি লিভার কারণ লক্ষণ ডায়েট চার্ট এবং এর থেকে চিরতরে মুক্তির উপায় আপনার লিভারের চর্বিকে কমিয়ে আপনার লিভারকে পুনরায় সুস্থ করতে পারবেন আপনি জানতে পারবেন যে আপনার পেটের মধ্যে এই লিভারের ভিতরে কেন চর্বি জমেছে এবং সেই চর্বি জমার কারণে আপনার শরীরে কি লক্ষণ দিচ্ছে নাকি ভবিষ্যতে কি কি লক্ষণ দেখা দিতে পারে যদি আপনি না কমান এবং এটার জন্য আপনি কি খাওয়া উচিত কি না খাওয়া উচিত এবং আপনি এটাকে পুরোপুরিভাবে কমিয়ে আপনি কিভাবে লাইফস্টাইল মেনটেইন করবেন এই সবগুলো বিষয়ে ডিটেইলস ইনফরমেশন দেবো খুব সহজ ভাষায় একটু কানে হেডফোন লাগিয়ে মন দিয়ে।
শুনুন যাতে আপনার এটা সারাজীবন কাজে লাগাতে পারেন দেখুন আপনি হয়তো সোনোগ্রাফি করেছেন বা সিটি স্কেন এমআরআই বা কোন ব্লাড টেস্ট করেছেন এবং সেই রিপোর্টের মধ্যে ডক্টর আপনাকে লিখেছে ফ্যাটিলিভার গ্রেড ওয়ান বা কেউ গ্রেড টু বা কেউর গ্রেড থ্রি লিখেছে এর মানে কি দেখুন লিভারের মধ্যে চর্বি কিন্তু থাকে সামান্য একটু পার্সেন্টেজ চর্বি থাকা খুবই স্বাভাবিক কিন্তু সেই চর্বির পার্সেন্টেজটা যখন লিভারের যতটা ওজন তার থেকে যদি ফাইভ টু 10% চর্বি জমে তাহলে কিন্তু এটাকে ফ্যাটি লিভার গ্রেড ওয়ান বলা হয় বুঝেছেন কি বলেছি ধরুন আপনি যদি পুরুষ হন একটা আমার।
মত একজন এডাল্ট পুরুষ হন তাহলে আপনার লিভারের ওজন হবে প্রায় 1800 g এভারেজ মানে 1 kg 800 তাহলে এখানে যদি আপনার 10% এই লিভারের মধ্যে চর্বি জমে থাকে তাহলে কতটা হবে প্রায় 180 g চর্বি এটার ভিতরে জমেছে তখন কিন্তু আপনাকে বলবে এটা গ্রেড ওয়ান ফ্যাটি লিভার যেখানে লিভারের মধ্যে চর্বি অত্যন্ত 1% 2% থাকার কথা সেখানে চর্বি জমে গেছে ফাইভ টু 10% এই যতটা লিভার তার যতটা ওজন তার ওজন অনুযায়ী ফাইভ টু 10% শুধু চর্বি আছে লিভারে বুঝেছেন এজন্য গ্রেড ওয়ান ফ্যাটি লিভার বলা হয়েছে এবং সেই চর্বিটা জমেছে কোথায় লিভারের ভিতরে যে সেলগুলো আছে লিভারের যে সেলগুলো থাকে।
যাকে হেপাটিক সেল বলা হয় সেই সেলের সেলের আশেপাশে জমেছে সেজন্য এটাকে হেপাটোসাইটস বলা হয় ঠিক আছে গ্রেড ওয়ান ফ্যাটি লিভার এবার গ্রেড টু যোগ ফ্যাটি লিভার কখন বলবে যখন এই ফ্যাটের পার্সেন্টেজ 10 থেকে 30% 10 টু 30% হয়ে যাবে ফ্যাটের পরিমাণ লিভারের ওজন অনুযায়ী তখন তাকে বলবে গ্রেড টু ফ্যাটি লিভার এবং গ্রেড টু লিভার হয়েছে মানে কি জানেন মানে হচ্ছে আপনার লিভার কিন্তু লিভার মাইল্ড সেল ড্যামেজ কিছু লিভারের ভিতরে যে সেলগুলো আছে যে কোষগুলো আছে সেগুলো হালকা পরিমাণে ড্যামেজ হচ্ছে মানে নষ্ট হচ্ছে সেলগুলো এবার গ্রেড থ্রি মানে আরো খারাপ হচ্ছে লিভারটা।
ফ্যাটি লিভার কারণ লক্ষণ ডায়েট চার্ট এবং এর থেকে চিরতরে মুক্তির উপায়
বুঝেছেন এর মানে হচ্ছে প্রায় 30% এর উপরে আপনার ফ্যাট জমেছে অনেক চর্বি লিভারের মধ্যে জমেছে জমার কারণে এই লিভারের ভিতরে ইনফ্লামেশন হয়ে যাওয়ার চান্স থাকে মানে ইনফেক্ট হতে পারে ইভেন আপনার এটাকে সিভিয়ার ফ্যাটি লিভার বলা হয় সিভিয়ার ফ্যাটি লিভার মানে অনেক সিরিয়াস একটা ব্যাপার যেখানে আপনার যে লিভারের ভিতরের মানে অনেকগুলো সেল ড্যামেজ হচ্ছে অতিরিক্ত পরিমাণে সেল ড্যামেজ হচ্ছে এবং এটাকে গ্রেড থ্রি ফ্যাটি লিভার ডিজিজ বলা হয় যাকে গ্রেড থ্রি ফ্যাট ফ্যাটি লিভার বা স্ট্রেটো হেপাটাইটিস বলা হয় মানে এর এটা যদি হয় তাহলে আপনার শরীরে কি কি লক্ষণ।
দেখা দিতে পারে যাদের গ্রেড ওয়ান ফ্যাটি লিভার হয় তাদের কিন্তু খুব বেশি সিমটমস দেন দেখা দেয় না মানে কোন সিগনিফিকেন্ট কোন সিমটমস নেই কোন ধরনের লক্ষণ আপনি নাও বুঝতে পারেন কিন্তু যখন এই গ্রেড টু ফ্যাটি লিভার মানে আপনার যখন 10 টু 30% চর্বি আপনার লিভারের মধ্যে জমা শুরু হয়েছে তখন কিন্তু আপনার সামান্য পরিমাণ লক্ষণ দেখা দিলেও দিতে পারে যেমন যে লক্ষণগুলো হচ্ছে ধরুন আপনার ফ্যাটিক ফিল হচ্ছে বা আপনার উইকনেস খুবই দুর্বলতা ফিল হচ্ছে বা আপনার এবডোমেনের মধ্যে পেটের মধ্যে ডিসকমফর্ট ফিল হচ্ছে হালকা হালকা লিভার এইসব লিভার যেখানে লিভার ডানদিকে।
এইসব পোরশনে থাকে এখানে হালকা হালকা পেইন ফিল হচ্ছে আপনার বা আপনার লিভারটা যখন সোনোগ্রাফি করেছেন একটু দেখছেন বড় হয়ে গেছে এনলার্জ হয়েছে যাকে হেপাটোমেগালি বলা হয় বুঝেছেন কিন্তু গ্রেড থ্রি ফ্যাটি লিভার হলে সেই লক্ষণগুলো কিন্তু অত্যন্ত ভয়াবহ হতে পারে সেটা হচ্ছে অনেক বড়ের ব্যাপার সেটা আপনার অ্যাটাকে আপনাকে বাঁচতে হবে যদি আপনার গ্রেড ওয়ান হয় তাহলে আপনি গ্রেড টু গ্রেড থ্রি তে আপনাকে যাতে হবে না তার আগেই আপনাকে কমাতে হবে হবে এবং কিভাবে কমাবেন সেই জিনিসটি আপনাকে বলবো গ্রেড থ্রি হলে আপনার যেসব লক্ষণ দেখা দিতে পারে একটা অ্যাডভান্স স্টেজে।
সেটা হচ্ছে আপনার জন্ডিস হয়ে যেতে পারে জন্ডিস হলে আমরা সবাই জানি চোখগুলো একটু হলদে হয়ে যাবে স্কিনগুলো হলদে হয়ে যাবে বা আপনার মানে পা গুলো সোয়েলিং হয়ে যাচ্ছে জল জমে যাচ্ছে পায়ে পেটের মধ্যে জল জমে গেছে পেটটা ফুলে যাচ্ছে বা কনফিউশন হচ্ছেন কথাগুলো ডিসিশন ভালোভাবে নিতে পারছেন না মানে কি আপনার ব্রেইন সঠিক ভাবে কাজ করছে না এইসব তখন দেখা দিতে পারে যখন একদম সিভিয়ার এডভান্স স্টেজে আপনার লিভারটা খারাপ হয়ে যাচ্ছে ঠিক আছে মানে লিভারের সেলগুলো গ্রেড থ্রি গ্রেড থ্রি ফ্যাটি লিভারে অনেক সেলগুলো ড্যামেজ হয়ে যায় লিভারের ভিতরে ইনফেকশন হয়ে যায় মানে।
ফ্যাটি লিভারের লক্ষণ ও মুক্তির উপায়
লিভারটা অনেকটা নষ্টের পথে চলে যাচ্ছে আপনাকে কিন্তু ট্রিটমেন্ট তখন নিতেই হবে তার আগে কিন্তু আপনি লাইফস্টাইল মেইনটেইন করলে আপনার অনেকটা প্রিভেন্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে আপনি আবার রিভার্স করতে পারেন লিভারকে সুস্থ করার জন্য এবার আমরা লিভারের দু ধরনের ভাগ করেছি যে রোগগুলো হয় হওয়ার কারণটা কি একটা হচ্ছে নন অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার যেটাকে আমরা বলা হয় মানে অ্যালকোহল খান না আপনি অ্যালকোহল যারা মদ্যপান করে না অতিরিক্ত মদ্যপান করে না তারপরও তাদের লিভারের মধ্যে ফ্যাটি লিভার হয়েছে এদেরকে কেন হয় তাহলে অ্যালকোহল ছাড়াও কিন্তু তার অ্যালকোহল।
পান করছে না তারপরও কি হয়ে যাচ্ছে ফ্যাটি লিভার হয়ে যাচ্ছে তার পিছনে কারণ হচ্ছে অবিসিটি অভিসিটি এমন একটা পোরশন সাধারণ একটু ওজন বেড়েছে এটা অতিরিক্ত পরিমাণে ওজন শরীরের মধ্যে অতিরিক্ত পরিমাণে মোটা তাদের পেটটা বড় হয়ে গেছে এসব কারণে কিন্তু আপনার লিভারের ভিতরে বিসারাল ফ্যাট জমে আপনার কিন্তু ফ্যাটি লিভারের দেখা দিতে পারে বা আপনার যে ইনসুলিন রেজিস্টেন্স ইনসুলিন রেজিস্টেন্স ইনসুলিন কিন্তু খুব ইম্পর্টেন্ট জিনিস ইনসুলিন রেজিস্টেন্স মানে যাদের সুগার হয় যাদের ডায়াবেটিস আছে এইসব পেশেন্টেরও কিন্তু হতে পারে যাদের কোলেস্টেরল ট্রাইগ্লিসারিড।
বেশি তাদেরও কিন্তু আপনার এই ফ্যাটি লিভার ডিজিজ হতে পারে বা যাদের মানে ব্লাডের মধ্যে ফ্যাটের পরিমাণ বেশি তাদেরও হতে পারে বা কিছু এমন কিছু মেডিসিন আপনি খাচ্ছেন সেই মেডিসিনের কারণে কিন্তু আপনার দীর্ঘদিন মেডিসিন খাওয়ার ফলেও কিন্তু আপনার মানে শরীরে কিছু প্রবলেমের কারণে আপনার ফ্যাটি লিভার ডিজিজ দেখা দিতে পারে আপনি এখানে যে মানে প্রত্যেকটা কারণ দেখতে পাচ্ছেন এই যে ওজন বা আপনার ইনসুলিন রেজিস্টেন্স ডায়াবেটিস এই প্রত্যেকটা জিনিস কিন্তু আপনি একটা জিনিসের সঙ্গে রিলেটেড করতে পারবেন সেটা হচ্ছে আপনার জীবনের যে খাওয়া-দাওয়া লাইফস্টাইল আপনার।
যে লাইফস্টাইল পুয়ার লাইফস্টাইল আপনার লাইফস্টাইল একদম ঠিক ছিল না বা আপনার যে মানে লাইফস্টাইল এবং আপনার ডায়েট ডায়েট মানে আপনি যে খাওয়া-দাওয়া খাচ্ছেন বা আপনি চলাফেরা করছেন সেগুলো ঠিক না থাকার কারণে আপনার এইসব মানে রোগ হয়েছে ওবিসিটি ওজন বেড়ে যাচ্ছে আপনি এক্সারসাইজ করছেন না আপনি খাওয়া-দাওয়া সঠিক ভাবে খাচ্ছেন না এই ধীরে ধীরে ধীরে ধীরে আপনার লিভারের ভিতরে কিন্তু চর্বি জমা শুরু হয়েছে তাহলে কিভাবে কি করতে হবে সব বলে দিচ্ছি আপনাকে প্রথমে আমি আপনাকে বলে দেই ডায়েট ডায়েট মেইনটেইন একটা হেলদি ডায়েটের কথা আপনি প্ল্যান রাখুন আপনার মাথাতে কি ডায়েট।
করবেন নাম্বার ওয়ান হচ্ছে আপনি শুধু ডায়েট বলতেই আপনি শুধু একটা এক ধরনের খাবার খেলে হবে না সবসময় খাবারগুলোকে রিপিটেড করে সবগুলো খাবারকে মিক্সড করে খেতে হবে একটা হেলদি ব্যালেন্স ডায়েট আপনাকে মেইনটেইন করতে হবে যেমন যে বাজারে যে ফলগুলো আছে এক নাম্বারে যদি ধরি আমি বিভিন্ন ধরনের ফল ঘরের মধ্যে আপনি প্রতিদিন চার পাঁচ ধরনের ফল রাখবেন সবগুলো ফল মিলিয়ে ধরুন আপনি আঙ্গুর আপেল খেজুর বাদানা সবগুলো মিশিয়ে প্রতিদিন চার পাঁচ ধরনের ফলের ফল আপনি অবশ্যই খাবেন ভেজিটেবলস মানে শাকসবজি আমরা বলি বাজারে যত শাকসবজি আছে বিভিন্ন কালারের শাকসবজি।
গ্রেড 1 ফ্যাটি লিভার: লক্ষণ, কারণ, চিকিত্সা এবং ডায়েট টিপস
আছে লাল সবুজ সাদা বিভিন্ন কালারের সবজি এই সব ধরনের কালার আপনি মিক্সড বা মিক্সড ফিক্স বানিয়ে আপনি খাবেন এটা অনেক হেলদি খাবার আপনার লিভারকে সুস্থ করার জন্য আপনি যেসব মানে হুল গ্রেইনস যেসব বীজ জাতীয় খাবার আছে বিভিন্ন ধরনের বীজ জাতীয় খাবার হুল গ্রেনস এই খাবারগুলো আপনি খাবারের লিস্টে রাখবেন এটা আপনার লিভারের জন্য অনেক হেলদি আপনি যে হেলদি প্রোটিন আছে যেমন আপনি ডিম খেলেন দুধ খেলেন মাছ খেলেন মাছের তেল খেলেন এই খাবারগুলো কিন্তু খাওয়ার আপনি চেষ্টা করবেন তাছাড়া আপনি যে সুগারি ফুড আছে এগুলোকে এভয়েড করবেন যেসব প্রসেসিভ ফুড এভয়েড করবেন আপনি যেসব।
মানে ফ্যাটি খাবার বা আনহেলদি ফ্যাট যে খাবারগুলো আছে তেলে ভাজা খাবার আছে সেগুলোকে আপনি অবশ্যই এভয়েড করবেন বা মধ্যপান অতিরিক্ত করা থেকে বিরত থাকবেন এই কিছু খাবার আপনি সিম্পল ভাবে জেনে রাখুন তাছাড়া আমি এখানে ছবিতে লাগিয়ে দেবো আপনাকে চার্ট লাগিয়ে দেবো এগুলো যাদের বেশি প্রয়োজন আপনি একটু বন্ধ করে আর্টিকেল আপনি ভালো করে পড়ে নিন কি খাবার খেতে হবে কি না খাবার খাতে হবে যখন আপনার ফ্যাটি লিভার ডিজিজ হয়েছে তাহলে আপনি বুঝতে পেরেছেন কি হেলদি ডায়েট আপনি মেনটেইন করতে হবে এবার শুধু ডায়েট মেনটেইন করলে হবে না আপনি এগুলো খুব ইম্পর্টেন্ট জানতে।
হবে সেটা হচ্ছে আপনার যদি শরীরে ওজন বেশি হয় সেটাকে অবশ্যই কমাতে হবে ওজন বেশি কমাতে হবে মানে হচ্ছে ওয়েট মেনটেইন আপনাকে অবশ্যই করতে হবে মানে আপনার শরীরে যদি অবেসিটি থাকে ওজন বেশি থাকে যখন পেটটা বড় হয় পুরুষ ভিতরে যে অর্গান গুলো আছে প্রত্যেকটা অর্গানের ভিতরে চর্বি জমে সেই চর্বিটা কমানোর জন্য আপনাকে কিন্তু ওজন অবশ্যই কমাতে হবে সেজন্য আপনি ওজন কমানোর জন্য আমি আপনাকে রেফার করছি ডায়েট কিটোজেনিক ডায়েট আমি এটা নিয়ে আর্টিকেল বানিয়েছি এটা খুবই এফেক্টিভ এবং খুবই সহজ আপনি যদি এটা মেইনটেইন করেন এই কিটোজেনিক ডায়েটটা তাহলে আপনার ওজন কমতে বাধ্য।
কিন্তু এটা সঠিক নিয়মে মেইনটেইন করবেন তাহলে তবে কিন্তু আপনার কোন সাইড ইফেক্ট হবে না আর ওজন কমানোর জন্য এই ডায়েটটাই কিন্তু 85% আপনার এফেক্ট করবে আর যে এক্সারসাইজ বা ব্যায়াম এগুলো কিন্তু অনলি 15% এফেক্ট করবে আপনার সাহায্য করবে আপনার ওজন কমাতে সেজন্য ওজন কমানোর জন্য আপনি ডায়েট এবং এক্সারসাইজ দুটো একসাথে মিলিয়ে আপনার শরীরের ওজনটা কমান এবং ওজন কমানোর জন্য কিটোজেনিক ডায়েটের যে আর্টিকেল আছে স্পেশাল আর্টিকেল সেটা আমি আমার ডেসক্রিপশনে দিয়ে দেবো এই আর্টিকেলপুরো শোনার পর আপনি ডেসক্রিপশন থেকে কিটোজেনিক ডায়েটের আর্টিকেল দেখে নেবেন কিভাবে আপনার।
ওজন কমাবেন কিভাবে আপনার পেটের চর্বি কমাবেন প্রত্যেকটা আর্টিকেল আমি দিয়ে দেব লাইফস্টাইল চেঞ্জ এমন একটা ওয়ার্ড লাইফস্টাইল এটাকে কিন্তু আপনাকে মেইনটেইন করতে হবে আপনি জানেন হয়তো লাইফস্টাইল তারপরও আপনি কয়েকটা জিনিস বলে দিচ্ছি সেটা হচ্ছে আপনি ঠিকমত ঘুমাতে হবে ঘুম আপনার সঠিক থাকতে হবে কারণ এই ঘুমের মধ্যেই আপনার লিভার আপনার রিপেয়ার করার চেষ্টা করবে প্রতিদিন সাত থেকে আট ঘন্টা আপনি ঘুমানোর চেষ্টা করবেন আপনার স্ট্রেস থাকলে স্ট্রেসকে কমিয়ে রাখার চেষ্টা করবেন আপনি যদি কোন কিছু খাবার খাচ্ছেন সেগুলো আপনি একটু এভয়েড করবেন বা লিভার।
থেকে টক্সিনকে দূর করার জন্য ওয়াশ আউট করার জন্য প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে আপনি একটু গরম জলের সঙ্গে আধা লিটার গরম জলের সঙ্গে হালকা লেবুর রস মিশিয়ে বা প্রতিদিন সকালে আপনি গমলা লেবুকে আপনার লিভারকে টক্সিন ফ্রি রাখার চেষ্টা করবেন বা আপনি প্রতিদিন আপনি এবিসি জুস এবিসি জুস আপনি একটা যে মানে বিট বা আপেল ক্যারট এগুলো মিশিয়ে একটা জুস বানিয়ে আপনি খাবেন বা প্রতিদিন আপনি গ্রিন জুস যাকে বলা হয় সেগুলোকে আপনি বানিয়ে খেতে পারেন এই প্রত্যেকটা জিনিসগুলো কিন্তু আপনার লিভারকে সুস্থ রাখতে অনেক হেল্প করবে তাছাড়া কিছু বাদাম জাতীয় যত ধরনের বাদাম।
ঘাতক ফ্যাটি লিভার থেকে মিলবে চিরতরে মুক্তি, ৫ খাবার
আছে সেগুলো খাওয়ার চেষ্টা করবেন কলা খাওয়ার চেষ্টা করবেন বা আপনি লাঞ্চ ডিনার যে আপনি সকালের ব্রেকফাস্ট ডিনার এবং লাঞ্চ এগুলোর মধ্যে আপনি স্বল্প পরিমাণে খাবেন এবং টাইম মেইনটেইন করে খাবেন এই প্রত্যেকটা জিনিসের মধ্যে কিন্তু লাইফস্টাইল মেইনটেইন করছে আর এটা একটা লাইফস্টাইল ডিজিজ ফ্যাটি লিভার ডিজিজ একটা লাইফস্টাইল ডিজিজ আপনি লাইফস্টাইল মেইনটেইন করে করবেন আপনি আপনার ফ্যাটি লিভার ডিজিজ ধীরে ধীরে যদি গ্রেড ওয়ান বা গ্রেড টু এর মধ্যে থাকে তাহলে ধীরে ধীরে সেটা কমে যাওয়ার সম্ভাবনাটা অনেক বেড়ে যাবে ঠিক আছে অনেক হেল্প করবে ম্যানেজ ইউর।
আন্ডারলাইং কন্ডিশন এই ব্যাপারটা আপনি বোঝার চেষ্টা করুন আপনার শরীরে যদি কোন ধরনের রোগ থেকে থাকে এই মুহূর্তে ধরুন আপনি ডায়াবেটিক পেশেন্ট বা আপনার ধরুন কোন কারণে আপনার কোলেস্টেরল হাই আছে আপনার ব্লাড সুগার হাই আছে ব্লাড প্রেসার হাই আছে এইসব জিনিসকে আপনি এইসব রোগকে আপনি কন্ট্রোল করতে হবে এইসব রোগের যদি আপনার কন্ট্রোল না থাকে অতিরিক্ত ব্লাড সুগার থাকার কারণে অতিরিক্ত ব্লাড প্লেস্টের কোলেস্টেরল বেশি থাকার কারণে ট্রাইগ্লিসারাইড বেশি থাকার কারণে আপনার লিভারের মধ্যে কিন্তু চর্বি জমার সম্ভাবনাটা অনেক বেড়ে যাবে সেগুলো আপনি।
মেইনটেইন রাখতে হবে সেজন্য এগুলো কমানোর জন্য স্পেশালি আপনি ডাক্তার দেখিয়ে আপনি স্পেশাল মেডিসিন নিয়ে আপনি এগুলো মেইনটেইন রাখবেন কন্ট্রোলে রাখবেন তারপর আপনি লাইফস্টাইল ওজন সবগুলোর দিকে আপনি ফোকাস করবেন আপনার লিভারকে সুস্থ রাখার জন্য আপনার ডক্টর কিন্তু অনেক ধরনের সাপ্লিমেন্ট অফার করতে পারে আপনাকে যেমন ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড ভিটামিন ই বা অনেক সময় ফিশ অয়েল বা আরো বিভিন্ন ধরনের সাপ্লিমেন্ট আমি এখানে আপনাকে রেফার করছি 100% ন্যাচারাল যেটা আপনার কোন সাইড ইফেক্ট করবে না যা আপনার আয়ুর্বেদিক বলতে পারেন যেমন ন্যাচারাল সিওর কোম্পানির গুড
লিভার উইথ মিল্ক থ্রিসিল মিল্ক থিশিল নামটা শুনে অজানা লাগছে আমাদের কিন্তু এটাতে দেখুন এই যে সিলেমা এমন একটা উপাদান যেটার মধ্যে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে এবং এন্টি ইনফ্লামেটরি প্রপার্টি থাকে ইনফ্লামেটরি মানে আপনার লিভারের মধ্যে কোন ধরনের ইনফেকশন হতে বাধা দেবে ইনফেকশন হতে বাধা দেবে এটা আপনার লিভারের মধ্যে যে ওয়াস্ট জমে আছে বা টক্সিন জমে আছে সেটাকে রিমুভ করতে হেল্প করবে ইভেন আপনার লিভারের যে ফাংশন আছে নরমাল ফাংশনকে ইমপ্রুভ করতে হেল্প করবে আপনার লিভারের যে সেলগুলো আছে সেগুলোকে ড্যামেজ করতে প্রিভেন্ট করবে এবং।
ইভেন আপনার ডাইজেশনকে মেনটেইন করতে হেল্প করবে এটা অনেক হেল্পফুল কারণ এটা 100% ন্যাচারাল এটার ভিতরে প্রায় 90 ক্যাপসুল থাকে প্রায় 90 ক্যাপসুল থাকে আপনি প্রতিদিন সকালে এবং রাত্রে খাওয়ার পরে একটা করে ক্যাপসুল যদি আপনি খান ন্যাচারালি ভাবে আপনার লিভার প্রোটেকশন থাকার সম্ভাবনাটা অনেক বেড়ে যাবে আপনি এটা নিতে চাইলে আমি আর্টিকেল এবং কমেন্ট বক্সে আপনাকে একটা লিংক দিয়ে দেবো amazon এবং flipkart এর আপনি নরমালি amazon flipkart থেকে এই লিংকে গিয়ে অর্ডার করুন আপনাকে কোম্পানি ঘরে পৌঁছে দেবে ঠিক আছে আপনার লিভারকে সুস্থ রাখার।
জন্য ওভারঅল হেলথকে মেইনটেইন করার জন্য এক্সারসাইজটা অনেক বেশি ইম্পর্টেন্ট আমরা সবাই জানি কিন্তু প্রতিদিন যে এক্সারসাইজ করতে হবে এমন কোন ম্যাটার নয় আপনি সপ্তাহে তিন দিন চারদিন এক্সারসাইজ করুন সপ্তাহে মিনিমাম আপনি 17 মিনিট থেকে 150 মিনিট পর্যন্ত এক্সারসাইজ করুন হতে পারে বাইসাইকেল করছেন সাঁতার কাটছেন পুকুরের মধ্যে বা একটু হাঁটছেন একটু দৌড়াচ্ছেন যাই করুন শরীরের মধ্যে একটু ঘাম জ্বরবে একটু অ্যাক্টিভিটি টিপ থাকবেন আপনি ফিট থাকবেন আপনি যখনই ফিট থাকবেন আপনার শরীরে ইমিউনিটিস পাওয়ার স্ট্রং হবে আপনার লিভার থেকে যে চর্বিগুলো সেগুলো কমিয়ে আপনাকে।
সুস্থ করার সম্ভাবনাটা অনেক বেড়ে যাবে আপনি যারা অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার তারা অবশ্যই চেষ্টা করবেন অ্যালকোহল কিন্তু খাওয়া একদম স্টপ করে দিন এটা লিমিট অ্যালকোহল বলে কিন্তু আমি এখানে বলছি আপনাকে একদম স্টপ করে দিন যদি আপনি লিভারকে বাঁচাতে চান রেগুলার আপনার মনিটরিং করবেন মানে আপনি মানে চেকআপ কিন্তু অবশ্যই রাখবেন এমন নয় যে আপনি এগুলো করছেন আর আপনি সুস্থ আছেন আপনি আপনি বুঝতেই পারবেন না আপনার লিভারে প্রবলেম হচ্ছে ধীরে ধীরে বাড়ছে আপনি জানতেই পারলেন না সেজন্য আপনি কিছুদিন পর পর আপনি ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে একজন লিভার।
স্পেশালিস্ট দেখিয়ে আপনি একটা চেকআপে রাখুন যে আপনারটা বাড়লো না কমলো তবে কিন্তু আপনার লিভার সুস্থ আছে মানে আপনার ডাইজেশন সিস্টেম সিস্টেম থাকবে আপনি সুস্থ থাকবেন ঠিক আছে যেহেতু একবার আপনার যদি ফ্যাটি লিভার গ্রেড ওয়ান হয়ে যায় তাহলে আপনি খাওয়া-দাওয়া লাইফস্টাইল সবগুলো মেইনটেইন করে আপনি এটাকে আবার রিভার্স করে নিতে পারবেন কিন্তু এটা দিন দিন যদি বাড়ে তবে কিন্তু আপনি প্রবলেমে পড়ে যাবেন সেজন্য অবশ্যই এটাকে মনিটরিং রাখবেন লিভার স্পেশালিস্টের দেখিয়ে উনার আন্ডারে আপনি উনার পরাম অনুযায়ী চলেন আর আমি যেগুলো বলেছি আপনাকে প্রত্যেকটা জিনিস আপনাকে।
শেষ কথা?
ফ্যাটি লিভার রোগের কারণ এবং লক্ষণগুলি বোঝা কার্যকর ব্যবস্থাপনা এবং প্রতিরোধের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সম্পূর্ণ খাবারে সমৃদ্ধ একটি স্বাস্থ্যকর খাদ্য গ্রহণ করে, নিয়মিত ব্যায়ামকে অন্তর্ভুক্ত করে এবং অ্যালকোহল এড়িয়ে চলার মাধ্যমে ব্যক্তিরা তাদের যকৃতের স্বাস্থ্যের উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নতি করতে পারে। আপনার জন্য সবচেয়ে ভালো কাজ করে এমন একটি চিকিত্সা পরিকল্পনা তৈরি করার জন্য সতর্কতা লক্ষণগুলিকে প্রাথমিকভাবে চিনতে এবং চিকিত্সকের পরামর্শ নেওয়া অপরিহার্য। মনে রাখবেন যে লাইফস্টাইল পরিবর্তনগুলি শুধুমাত্র আপনার লিভারের উপকার করে না বরং আপনার সামগ্রিক সুস্থতাও বাড়ায়। আজই আপনার স্বাস্থ্যের দায়িত্ব নিন – অবগত পছন্দ করা শুরু করুন যা ফ্যাটি লিভার রোগ থেকে মুক্ত একটি স্বাস্থ্যকর ভবিষ্যতের দিকে পরিচালিত করতে পারে!