দাঁতের মাড়ি ফোলা রক্ত পড়া ও দাঁতের পাথর থেকে মুক্তির উপায় একটা ফোঁটা আপনার মাড়ির প্রবলেম থাকবেও না ফুলবেও না ব্লিডিং ও হবে না মুখেও গন্ধ হবে না এমন অনেক পেশেন্ট আছে যাদের মুখের থেকে বাজে গন্ধটা বের হয় এটা অন্য কোন ভিটামিনের কারণে হয় কি দাঁতের মাড়ি থেকে যে রক্তটা বের হচ্ছে মানে পারমানেন্টলি সলিউশনটা কি হতে পারে আমরা পেশেন্ট কি করতে পারে কি স্টেপ নিতে পারে আমরা মনে করি জোরে জোরে ব্রাশ করলে যে ঠিক আছে দাঁত আরো পরিষ্কার হবে অনেকে মার্কেট থেকে বিভিন্ন পাউডার নেয় এবং সেই পাউডার দিয়ে আঙ্গুল দিয়ে ব্রাশ করে এটা কতটা স্বাস্থ্যকর আমাদের জন্য আমরা যে ব্রাশটা করি হ্যাঁ সেটা অনেক সময় সফট হয় অনেক।
সময় মার্কেটে অনেক সময় হার্ড হয় অনেক সময় এক্সট্রা সফট থাকে কোন ব্রাশটা দাঁতের জন্য বেটার বন্ধুরা আমরা এসেছি ডক্টর সুস্মিতা দেবের কাছে এবং উনি হচ্ছেন একজন ডেন্টাল সার্জন দাঁতের বিশেষজ্ঞ উনি আমাদের জানাবেন যে দাঁতের মাড়ি গাম যাকে বলে সেখান থেকে সেটা ফুলে কেন দাঁতের মাড়ি ফুলে যায় কেন এবং সেটা হলে সেটা থেকে অনেক সময় রক্ত বের হয় রক্ত কেন পড়ে এবং এটা থেকে আমাদের পরিত্রাণ পাওয়ার উপায় কি ওয়েলকাম ম্যাডাম আমাদের চ্যানেলের মধ্যে আমাদের বন্ধুরা অনেক হেল্প হবে আপনার থেকে তো আমরা প্রথম বলতে চাই যেটা দাঁতের মাড়িটা কি কি কারণে।
ফুলে এটা যদি একটু বলবেন দাঁতের মাড়ি ফুলার অনেক রকম কারণ আছে আমাদের যেরকম জিঞ্জাভাইটিস পেরিডেন্টাইটিস এগুলো তো মেডিকেল টার্মস ইউজ করা বাট নরমালি যেটা বলবো আমি যদি ঠিক করে ব্রাশ না করা হয় ওরাল হাইজিন মেইনটেইন না করা হয় আপনি নোংরা থাকছেন মুখ টুক নোংরা রাখা হচ্ছে কেউ কেউ আছে পান গুটকা বিড়ি সিগারেট এগুলো খাচ্ছে কিন্তু ভালো করে মুখ পরিষ্কার রাখছে না তখন দাঁত মাড়ির প্রবলেম হবেই মাড়ির প্রবলেম মানেই মাড়ি ফুলে যাওয়া মাড়ির থেকে রক্ত বেরোয়া যখনই ব্রাশ করবেন কেউ কেউ জুড়ে ব্রাশ করে কেউ কেউ একটু নরমাল হালকা ফুলকা ব্রাশ।
দাঁতের মাড়ি ফোলা রক্ত পড়া ও দাঁতের পাথর থেকে মুক্তির উপায়
করলেও রক্ত বের হয় জুড়ে ব্রাশ করলে কি হয় আপনার মাড়ি ছেড়ে যাওয়ার চান্স থাকে ছেড়ে যাওয়ার চান্স তখন আস্তে আস্তে ব্রাশিং টেকনিকটা ঠিক থাকা দরকার আমি যেকোনো টুথ ব্রাশিং টেকনিকটা বলছি কেউ কেউ আছে একদম সময় থাকুক বা না থাকুক কারো স্বভাব এরকম থাকে যে খুব জোরে জোরে এভাবে এভাবে এভাবে ব্রাশ করছে কিন্তু এভাবে ব্রাশ করলে কি হচ্ছে আপনার দাঁতের যে উপরের লেয়ারটা এটা ক্ষয় হয়ে যাচ্ছে জোরে জোরে ব্রাশ করাতে আর শক্ত ব্রাশ ইউজ করাতে প্লাস আপনার নেক্সট যে লেয়ার ডেন্টিন সেটা মানে ভিজিবল হচ্ছে আমরা মনে করি জোরে জোরে ব্রাশ করলে যে ঠিক আছে দাঁত।
আরো পরিষ্কার হবে কিন্তু পরিষ্কার হয় না সেটা এটা আরো উল্টা হলুদ কালার করে ফেলে কেন কেন কি তখন আপনার উপরের যে লেয়ারটা সেটা ক্ষয় হয়ে যাচ্ছে আপনি জুড়ে জুড়ে ব্রাশ করাতে ব্রাশিং টেকনিকটা হলো যখনই আপনি ব্রাশ করবেন তখন উপরের দাঁতটা উপর থেকে নিচের দিকে এভাবে ব্রাশ করবেন আর নিচের দাঁতের জন্য নিচের থেকে উপরের দিকে ব্রাশ করবেন সিম্পল কনসেপ্ট আর ভেতরের দাঁতটা কিভাবে কেউ কেউ উপরের দাঁতে করে ভেতরটা ভেতরের সময় নিচের দাঁতটা এভাবে করবেন এইভাবে এইভাবে আর উপরের দাঁতের জন্য এইভাবে আবার এইভাবে আবার এইভাবে সবসময় মানে দাঁতের সঙ্গে প্যারালাল করে দেওয়া।
হবে হ্যাঁ মানে আমার কথা হলো যখন উপরের দাঁত ব্রাশ করবে নিচে উপর থেকে নিচে নিচের দাঁত থেকে নিচের থেকে উপরে নিচের দিকে উপরে একটু চাপা হালকা চাপা দিয়ে এইভাবে এইভাবে হালকা চাপা দিতে হবে হালকা চাপা দিলে বেরিয়ে চলে আসবে বেরিয়ে আসবে সেটাই এবার আরেকটা কোশ্চেন ম্যাডাম অনেকে মার্কেট থেকে বিভিন্ন পাউডার নেয় এবং সেই পাউডার দিয়ে আঙ্গুল দিয়ে ব্রাশ করে না এটা কতটা স্বাস্থ্যকর আমাদের জন্য আমি যদি ব্রাশ দিয়ে করছি তাহলে আমার দাঁতের ফাঁকার ভিতরেও ঢুকছে ব্রাশটা কিন্তু আমি যদি আঙ্গুল দিয়ে করছি আমার তো দাঁতের ফাঁকার ভিতরে তো আমি আঙ্গুলটা ঢুকাতে পারছি না।
আমি দাঁতের মাঝখান থেকে আমি কিভাবে খাবারগুলো বের করব সেজন্য আর সবসময় হার্ড না সফট ব্রিজেল টুথ ব্রাশ ইউজ করা দরকার তিন মাস পর পর ব্রাশ চেঞ্জ করা মাস্ট তো এইভাবে ব্রাশ করলে আপনার দাঁতও পরিষ্কার থাকবে আর কুলি যখন করবেন ব্রাশ করার পর হালকা গরম জলে লবণ দিয়ে কুলি করবেন তাহলে কি হয় আপনার মাড়িটাও মানে একদম মানে হেলদি থাকবে ফুলে যাওয়া রক্ত পড়া এগুলো কমবে কিন্তু আপনি এটা বলতে পারেন যে ম্যাডাম তো বলছে ঠিক আছে করে দেখি ব্রাশ করলাম হালকা গরম জলের নুন দিয়ে আমি খুলি করলাম করার পরও আমার ব্লিডিং কমছে না কেন তাহলে নিশ্চয়ই আপনার।
দাঁতে প্রচুর পরিমাণে পাথর পাথর জমে আছে ইনফেকশন হয়ে আছে তখন আপনার ক্লিনিকে এসে দাঁতটা ক্লিন করতে হবে স্কেলিং যেটা যাকে প্লাগটা চোখে দেখা যায় না সাদা সাদা সফট হয় আর হার্ড হলে পরে এটাকে বলে ক্যালকুলাসুলাস টার্টার বলে তো এগুলোকে বের করতে হলে আপনি পারবেন না বাড়িতে এটার জন্য ক্লিনিকে এসে আপনি যদি ক্লিনিং করান ক্লিনিং করানোর পর আপনাকে যেভাবে দেখি দিলাম সেভাবে ব্রাশ করলে আপনি তখন নিজেই রেজাল্ট পাবেন একটা ফোঁটা আপনার মাড়ির প্রবলেম থাকবেও না ফুলবেও না ব্লিডিংও হবে না মুখেও গন্ধ হবে না মাড়িটা দাঁতের সাথে লেগে আছে লেগে আছে।
তো যখন আমরা খাচ্ছি দাঁতের ফাঁকা দিয়ে মাড়ির ভিতরে খাবার ঢুকছে খাবার ঢুকছে তো মাড়ির ভিতরে যে খাবারটা ঢুকছে সেটা কি হয় খাবারটা ঢুকে ঢুকে ঢুকে ঢুকে মানে সেটা পকেটের মত ফরমেশন হয় আচ্ছা হ্যাঁ তো মাড়িটা আস্তে আস্তে মাড়িটা খুলে যাচ্ছে কারো কারো ক্ষেত্রে দেখবেন মাড়িটা হাঁকা খুলে যাচ্ছে তাতে খুলে যাচ্ছে কেন ভিতরে খাবার জমে জমে আছে খাবার জমে জমে পকেটের মত হয়ে যায় শেপটা এরকম তৈরি হয় তখন এটা ক্লিন করে দিলে কি হয় তাহলে আগের জায়গায় মাইটা এসে সুন্দর করে দাঁতের মধ্যে বসে যায় তাহলে পকেটটা তৈরি করা যাবে না তাইতো পকেটটা তৈরি করা যাবে না।
দাঁতের মাড়ি থেকে রক্ত বন্ধ করার ঔষধের নাম কি
ক্লিন থাকবে ক্লিন থাকবে ব্রাশিং টেকনিক যদি ঠিক না থাকে তাহলে আপনার ব্লিডিং হবেই প্লাস মাড়ি ফুলে যাওয়ার চান্স থাকে একটা ফর এক্সাম্পল যেরকম আমরা ডাস্টবিন ডাস্টবিনে যদি বেশি আবর্জনা জমিয়ে রাখি অনেকদিন ধরে তাহলে কি হয় পচা গন্ধ বের হয় তো ব্যাকটেরিয়া ফরমেশন হচ্ছে তো ইনফেকশন হচ্ছে তো আমরা কি করছি মুখের মধ্যে যদি আমাদের যেরকম আপনার শার্টে যেরকম কলমটা রাখেন সেই পকেট পকেটের মত হয়ে যাচ্ছে মাড়িগুলো মাড়ির ভিতরে পকেটের মত খাবারগুলো ঢুকে বসে আছে বসে থাকলে কি হয় আপনার মানে মাড়িটা ফুলে যাচ্ছে ব্লিডিং হচ্ছে মুখের থেকে বাজে।
গন্ধ বের হচ্ছে তো সেটাই বললাম যখন ডাস্টবিনে অনেকদিন আবর্জনা জমে থাকে বাজে গন্ধ বের হয় সেম এমন অনেক পেশেন্ট আছে যাদের মুখের থেকে বাজে গন্ধটা বের হয় এটার কারণ সেটাই যদি মুখ পরিষ্কার না রাখেন জাবরা বাল্টি পরিষ্কার না রাখেন ডাস্টবিন ঠিক টাইমে না ফেলেন তাহলে তো হবে না সেম এরকমই মুখ যদি পরিষ্কার না রাখেন নোংরা টুংরা জমে থাকে মুখে গন্ধ হবে ব্লিডিংও হবে ব্যাকটেরিয়া ফর্ম হবে তো এটা একটা অত্যন্ত সুন্দর পয়েন্ট বললেন ম্যাডাম যে আপনি যদি দাঁতকে দীর্ঘদিন পরিষ্কার না করেন তাহলে দাঁতের মাড়ি মাড়ির মধ্যে জমে এটা ধীরে ধীরে গর্তের মত হয়ে।
যাবে এবং দাঁতের ভিতরে ঢুকে যাবে ক্যাভিটিও হয়ে যাবে এটা অন্য কোন ভিটামিনের কারণে হয় কি যেমন ভিটামিন সি ভিটামিন ডিটামিনের প্রবলেম থাকলে হয় দাঁতের মাটি থেকে যে রক্তটা বের হচ্ছে এই যে এটাকে মানে পারমানেন্টলি সমাধান করা সলিউশনটা কি হতে পারে আমরা এখন পেশেন্ট কি করতে পারে কি স্টেপ নিতে পারে প্রথম স্টেপ তো আমি বলব যে ক্লিনিক্যালি স্কেলিং করা দরকার এখন কেউ কেউ বলবে যে স্কেলিং করা তো অনেকজন বলে যে দাঁতের জন্য ক্ষতি স্কেলিং জিনিসটা স্কেলিং মানে কি দাঁত পরিষ্কার করা যায় আমরা ক্লিনিক্যালি দাঁত পরিষ্কার করি বলবে যে না স্কেলিং করলে তো দাঁতের।
ক্ষতি হয় কিন্তু না আমরা দাঁতটা পরিষ্কার করছি যাতে দাঁতের হেলথ মাড়ির হেলথ ঠিক থাকে তো এখন আমি এক্সাম্পল বলছি যদি আমরা ঝাড়ু দেই ঘর ঝাড়ু দিচ্ছি এমন তো না যে ঘরের ফ্লোরটা খসে যাচ্ছে ফ্লোরটা উঠে যাচ্ছে সেম এরকমই দাঁত যখন আমরা পরিষ্কার করব তখন আমরা এরকম হচ্ছে না যে দাঁত খয়ে যাচ্ছে বা দাঁত মানে খসে যাচ্ছে এরকম কিছু না আপনি আরামসে ব্রাশ করুন আস্তে ধীরে প্লাস আপনার হাইজিন মেইনটেইন মাউথ ওয়াশ ইউজ করতে হবে এরপর আপনার টুথপিক তো কেউ কেউ আছে খুব বেশি করে টুথপিক ইউজ করে তো দাঁতের ফাঁকা হয়ে যায় টুথপিক ইউজ করো ঠিক আছে কিন্তু সবটাই বেশি ঠিক না হালকা।
ফালকা ইউজ করো যাতে খাওয়ারটা বেরিয়ে আসে আর আমি বলব আমার এক্সপেরিয়েন্সে যে টুথপিকটা মানে উডেন না হয়ে প্লাস্টিক ভালো কেন প্লাস্টিকেরটা বেকাতেরা হয়ে গেলে ওইটা কিন্তু ভাঙ্গার চান্স নেই উটপিকটা কিন্তু যদি একদম কাঠের যেটা তৈরি হয় এটা যদি একবার ঢুকে আর যদি ভেঙে যায় তখন কিন্তু পেশেন্টের কষ্ট হবে ওটা থেকে যাবে ভিতরে থেকে বা ছোট ছোট থাকে না মানে টুথপিকের মাথার মধ্যে ছোট ছোট কাইমের মত যে আমরা বলি এগুলো বেরিয়ে থাকার চান্স থাকে আচ্ছা একটা খুবই কমন কোয়েকশন আমরা যে ব্রাশটা করি সেটা অনেক সময় সফট হয় অনেক সময় মার্কেটে অনেক সময় হার্ড হয় অনেক।
সময় এক্সট্রা সফট থাকে কোন ব্রাশটা দাঁতের জন্য বেটার দাঁতের জন্য সফট ব্রিজেল টুথব্রাশ আমি কিছু কোম্পানি মেনশন করবো না আপনি দোকানে মেডিসিন শপে গিয়ে যেকোনো বলবেন যেকোনো কোম্পানির সফট ব্রিজেল টুথব্রাশ দিতে তাহলে আমরা এটা জানতে পারলাম থ্যাংক ইউ সো মাচ বন্ধুরা অবশ্যই লাইক দেবেন আর আপনার ফ্যামিলির সঙ্গে শেয়ার করবেন উনাদের বলবেন সঠিক ভাবে ব্রাশ করতে হবে দাঁতের মধ্যে পকেট তৈরি করা যাবে না তাহলে ভবিষ্যতে দাঁত দিয়ে রক্ত পড়তে হবে পারে এবং দাঁতে ফুলে যেতে পারে গামটা মুখে গন্ধ হতে পারে এগুলো থেকে সমাধান পাবেন আর ম্যাডামের সঙ্গে যদি।
শেষ কথা?
উপসংহারে, সর্বোত্তম মৌখিক স্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য মাড়ির ফোলা, রক্তক্ষরণ এবং টারটার গঠনের সমাধান করা অপরিহার্য। নিয়মিত ডেন্টাল পরিদর্শন একটি পরিশ্রমী অ্যাট-হোম কেয়ার রুটিনের সাথে মিলিত – ব্রাশিং, ফ্লসিং এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল মাউথওয়াশ ব্যবহার সহ – উল্লেখযোগ্যভাবে প্রদাহ কমাতে পারে এবং আরও জটিলতা প্রতিরোধ করতে পারে। উপরন্তু, ভিটামিন সমৃদ্ধ একটি সুষম খাদ্য অন্তর্ভুক্ত করা মাড়ি নিরাময় এবং সামগ্রিক মুখের স্বাস্থ্যবিধিতে সহায়তা করতে পারে। আপনার প্রচেষ্টা সত্ত্বেও উপসর্গগুলি অব্যাহত থাকলে, কোনও অন্তর্নিহিত সমস্যাগুলি বাতিল করার জন্য একজন ডেন্টাল পেশাদারের সাথে পরামর্শ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আজই আপনার দাঁতের স্বাস্থ্যের দায়িত্ব নিন এই টিপসগুলি বাস্তবায়ন শুরু করুন এবং একটি স্বাস্থ্যকর হাসি উপভোগ করুন!